পরবর্তীতে আপ্রাণ চেষ্টাও করেন তার পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য। বিভিন্ন ভাবে চেষ্টা করা হলেও বেশ কিছু মানুষজন এসেছে তাকে দেখে গিয়েছে, কিন্তু কেউ আর তাকে ফিরিয়ে নিয়ে যায়নি। সেই দিন থেকে আজ পর্যন্ত পাঞ্জাবী ধাবাতে পুত্রের স্নেহে লালিত পালিত হচ্ছে সেই মুখ বধির শিশুটি। আজও পুত্রের স্নেহে রেখেছেন সেই শিশুটিকে পাঞ্জাবি ধাবার মালিক মানজিৎ সিং মনি।
advertisement
পাঞ্জাবী ধাবার মালিক মানজিৎ সিং মনি জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরেই রঘুনাথগঞ্জে ৩৪নং জাতীয় সড়কের ধারে হোটেল চালিয়ে আসছেন। সড়কের ওপর হোটেল থাকার কারণে বহু সাধারণ মানুষ খেতে আসেন। তবে আট বছর বছর আগে হঠাৎই এই মুখ ও বধীর শিশু হাজির হয়। সে কিছু না বলতে পারার কারণেই ধাবাতেই লালন পালন করে চলেছেন। নাম দেওয়া হয়েছে জিঙ্গো।
আর জিঙ্গো এখন মানজিৎ সিং কাছেই বড় হচ্ছে। বহু সংবাদ মাধ্যমে ছবি দিয়ে প্রচার করা হলেও কেউ নিয়ে যায়নি। তবে যে সমস্ত পথ চলতি লরি বা গাড়ির চালকরা আসেন তারাও জিঙ্গোকে এক নামে চেনেন। তারাও স্নেহ করেন জিঙ্গোকে।
কৌশিক অধিকারী