এলাকার বাসিন্দারা জানান, আমরা দীর্ঘদিন ধরেই দেখছি ফরিদপুর স্বয়ম্ভর গোষ্ঠীর সভানেত্রী পাপিয়া খাতুন তিনি নিজে ইচ্ছাকৃত ভাবে এই ভাবে কিছু অসাধু কাজ করে চলেছেন। শুধু তাই নয়, ছাগল বা মুরগী দেওয়া হলেও সেগুলো অসাধু উপায়ে বিক্রি করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেছেন তারা। যদিও টোটো চালক জানান, আমি এই পোষাক নিয়ে যাচ্ছি। তবে কোথায় নিয়ে যাওয়া হবে তা স্পষ্ট করে কিছুই জানানো হয়নি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বাংলার শেষ স্বাধীন নবাবের সাধের হীরাঝিল প্রাসাদ পর্যবসিত ধ্বংসাবশেষে
অন্যদিকে এই ঘটনার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছান জলঙ্গীর বিডিও সোভন দাস সহ জলঙ্গী থানার পুলিশ (Jalangi Police)। বাজেয়াপ্ত করা হয় ইউনিফর্মগুলি। তবে অতিরিক্ত পোষাক বানানো অন্যায় বলে বিবেচিত করেন বিডিও শোভন দাস। এবং অভিযুক্তের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যাবস্থা গ্রহন করাও হবে বলে জানান। বিডিও শোভন দাস জানান, স্কুলের শিশুদের জন্য নির্দিষ্ট করে পোষাক দেওয়া হয়।
আরও পড়ুনঃ লালগোলায় ডেঙ্গু আক্রান্তের মৃত্যু, গ্রামে গেল স্বাস্থ্য দফতরের টিম
অতিরিক্ত পোষাক কোন স্বয়ম্ভর গোষ্ঠী তৈরি করতে পারেন না। অতিরিক্ত পোষাক তৈরি করা হলেও তা ফিরিয়ে দিতে হয়। এই ঘটনা খুবই অন্যায়। আমরা সমস্ত ঘটনার খতিয়ে দেখছি। যদিও এ বিষয়ে অভিযুক্ত পাপিয়া খাতুনের কোনো প্রতিক্রিয়া মেলেনি। ঘটনার পর চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। সমগ্র ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ও ব্লক প্রশাসন।
KOUSHIK ADHIKARY