আরও পড়ুন Howrah News: গোটা গ্রামে আদ্যাশক্তি মহামায়ার আরাধনা, হয় না আর অন্য কোনও কালীপুজো
সোমবার সন্ধ্যার পর এলাকার মহিলারা নিজে উদ্যোগ গ্রহণ করে এই প্রদীপ প্রজ্বলন করেন বলে জানা গিয়েছে। রামায়ণ অনুসারে, চৌদ্দ বছর বনবাস জীবন কাটিয়ে শ্রীরাম যখন ফেরেন, সেই আনন্দে অযোধ্যাবাসী গোটা রাজ্য প্রদীপ দ্বার আলোকিত করে। এসবেরই মেলবন্ধনে দীপাবলি উৎসব।তবে মা কালী আর সনাতন বাঙালির যোগসূত্র চিরকাল। শক্তির উপাসনায় বরাবরই এগিয়ে বাংলা। ফরাক্কা সহ কালীঘাট, তারাপীঠ, দক্ষিণেশ্বর, নৈহাটি থেকে বারাসাত সেজে উঠেছে আলোর উৎসবে। শক্তির আরাধনা মেতে উঠেছেন বঙ্গবাসী।
advertisement
আরও পড়ুন ৮ বছরের বাচ্চার হাতের কাজে তাক লেগেছে! বানিয়েছে ১ ফুটের কালী প্রতিমা
দীপাবলিতে, প্রতিটি বাড়ি তেল বা ঘি-এর প্রদীপ, মোমবাতি ও ইলেক্ট্রিক লাইট দিতে সাজানো হয়। প্রথাগতভাবে, মাটির প্রদীপে তুলোর তৈরি সলতে দিয়ে বেশিরভাগ বাড়ি-ঘর আলোকিত করা হয়ে থাকে। যদিও এই পরিবর্তনশীল আধুনিক সময়ে অনেক ঘরেই মোমবাতি মাটির প্রদীপের জায়গা নিয়ে নিয়েছে। তা সত্ত্বেও, এই আলোর উৎসবের ধারনা অপরিবর্তিত রয়ে গেছে।
কৌশিক অধিকারী