শুধু প্রাচিনতার দিক থেকে নয়, কথিত আছে অষ্টমীর সন্ধী পুজোতে একটি প্রজাপতি এসে বসে, তখনই দেবীর কাঠামো নরে ওঠে, সেই কারনে দেবী দশ ভুজাকে শিকল ও তালা দিয়ে বেঁধে রাখা হয় আজও, পঞ্চমীর দিন থেকে দেবীকে শিকল ও তালা দিয়ে বেঁধে রাখা হয় দশমী বিদায় বেলায় শিকল খুলে নিরঞ্জন দেওয়া হয় ভাগীরথী নদীতে। শুধু প্রতিমা নিরঞ্জনের বৈশিষ্ট্য নয়, চিরা চরিত প্রথা অনুযায়ী সপ্তমী সকালে পালকিতে করে নবপত্রিকা কলা বউকে স্নান করাতে নিয়ে যান বাড়ির সদস্যরা, দশমীর বিকালে করা হয় নব পত্রিকা নিরঞ্জন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বহরমপুরে প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে প্রতিমা নিরঞ্জন
এই ভাবেই বংশপরম্পরায় চলে আসে এই পুজো। শুধু প্রাচীন দিক থেকে নয়, সাবেকি আনা আছে এই বাড়ীর পুজোতে বর্তমান। পুজো চারদিন আনন্দ উৎসব মেতে ওঠেন বাড়ির ছোট থেকে বড় সকল সদস্য। দশমীর বিদায় বেলায় চোখের জলে মা কে বরণ করে নেওয়া হয়। মা কে বরণ করে আবারও একটা বছরের প্রতিক্ষা থাকে। আসছে বছর আবার হবে।
Koushik Adhikary