এ বার দেখে নেওয়া যাক এর গুণাগুণ-
# জিরের উপাদান শরীরে কাজ করে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসেবে ৷ জিরের এপিজেনিন ও লুটেওলিন শরীরের কোষকে সুস্থ রাখে ৷ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরকে কর্মশক্তি যোগায় ৷ ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না৷
# জিরের জল পান করলে নিয়ন্ত্রিত থাকে রক্তে শর্করার পরিমাণ ৷ মধুমেহ রোগীর শারীরিক অবস্থাও ভাল রাখে জিরে ও জলের মিশ্রণ ৷ জিরের তেলের অংশ কাজ করে হাইপোগ্লাইসেমিক উপাদান হিসেবে ৷
advertisement
# রক্তে কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রিত করে হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখে জিরের জল ৷ এই মশলার হাইপোলিপিডেমিক উপাদান রক্তে এলডিএল কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয় ৷
আরও পড়ুন : অ্যাসিডিটি, বদহজম থেকে বাঁচতে চান? খালি পেটে এগুলি খাওয়া বন্ধ করুন
# পরিপাক ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে রাখতে জিরে জুড়িহীন ৷ যারা নিত্য পেটের গন্ডগোলে ভোগেন বা যাঁরা ইরিটেবল বাওয়েল সিন্ড্রোম বা ইবিএস-এ আক্রান্ত, তাঁদের ডায়েটে জিরে থাকতেই হবে ৷ এতে হজম ভাল হয় ৷ দূর হয় কোষ্টকাঠিন্যের মতো সমস্যা৷ তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে জিরে অবশ্যই খান এবং জিরের জল পান করুন ৷