TRENDING:

World Autism Awareness Day: বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস ২০২২: সন্তান অটিজমে আক্রান্ত কী না, কি করে বুঝবেন ? জানুন

Last Updated:

World Autism Awareness Day: ওয়ার্ল্ড হেল্থ অর্গানাইজেশন (World health organisation) বা WHO-র মতে দেশে প্রতি ১৬০ বাচ্চার মধ্যে একজন অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডারে ভুগছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#নয়াদিল্লি: ওয়ার্ল্ড হেল্থ অর্গানাইজেশন (World health organisation) বা WHO-র মতে দেশে প্রতি ১৬০ বাচ্চার মধ্যে একজন অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডারে ভুগছে। অনেকে থাকে যারা অটিজম নিয়েও নিজেদের মতো বাঁচতে পারে। কিন্তু কিছু শিশুর আবার সারাজীবন যত্ন ও সঙ্গ চাই। তাদের ভবিষ্যতে গিয়ে পড়াশোনা, স্কুল ও চাকরির স্থলেও অনেক সমস্যার মুখোমুখি পড়তে হয়। তাদের এই রোগের ধরনটি একটু লক্ষ্য করলেই ছোটবেলা থেকে এর চিকিৎসা সম্ভব। কিন্তু মা বাবারা কী করে বুঝবেন?
advertisement

কারও সঙ্গে কথা বলা থেকে শুরু করে কোনও খেলাধুলো করার সময় অদ্ভুত ব্যবহারের মাধ্যমে অনেক সময় চোখে পড়ে বাচ্চাদের এই রোগ। আবার কখনও কোনও ঘটনায় বা ছোঁয়ায় যদি অন্যরকম অনুভুতি হয় তার মানে তাদের কিছু অসুবিধার সৃষ্টি হচ্ছে।

আরও পড়ুন - বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস ২০২২: সংবেদনশীল যত্নই পারে শিশুকে সৃজনশীল রাখতে

advertisement

ডাক্তারের মতে যদি বাচ্চার মধ্যে অটিজমের মতো কোন লক্ষণ চোখে পড়ে তাহলে মা-বাবার উচিত রোজ বাচ্চাদের রুটিন চেকআপ করানো। কথা বলতে বা কথা শেষ করতে দেরি হওয়া, চোখের দিকে না তাকাতে পারা, বেশি উত্তেজনা, একই কাজ বার বার করা, খেতে না চাওয়া, আঙুলকে কোনও নির্দিষ্ট দিকে না দেখাতে পারা, গোড়ালি দিয়ে হাঁটা ইত্যাদি দেখতে পেলে অবশই ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলা উচিত।

advertisement

সাধারণত ১৮ মাসের মধ্যে এই সমস্ত লক্ষণগুলি চোখে পড়ে। কিন্তু এর আগেও মা-বাবার মনে যদি কোনও রকম খটকা লাগে তাহলে তাকে উড়িয়ে না দিয়ে সেটাকে নিয়ে ভাবা উচিত।

আরও পড়ুন - সকাল শুরু হোক এক কাপ গাঁজা চায়ে! বাড়িতেই কীভাবে তৈরি করবেন এই চা দেখে নিন ছবিতে

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরুলিয়ার শাঁকড়া গ্রামে পাঁচশো বছর ধরে হচ্ছে শ্মশানকালীর পুজো!
আরও দেখুন

প্রথমেই অতিরিক্ত না ভেবে দেখানো উচিত কোন পেডিট্রিশিয়ান বা চাইল্ড সাইক্রিয়াটিস্টকে। তাতে অন্যান্য অটিজমে ভোগা বাচ্চাদের মা-বাবার সঙ্গে পরিচয় হবে এবং তাতে অনেক মনের জোর বাড়বে। এখন সমস্ত বাচ্চাদের জন্যই আলাদা স্কুল আছে এবং সেখানে ততটাই ভালো পড়াশোনা হয় যতটা অন্যান্য স্কুলে হয়। তাই যতটা সম্ভব বাড়িতে বাচ্চাকে স্বনির্ভর বানানোর চেষ্টা করতে হবে। ছোটখাটো বাড়ির কাজ করানো দিয়ে শুরু করতে হবে প্রক্রিয়াটি। ফলে সেও ধীরে ধীরে সাধারণ কাজগুলো করতে স্বচ্ছল হবে। এবং সে নিজের মধ্যে একটা কনফিডেন্স খুঁজে পাবে। আর মা-বাবাকে হতে হবে বাচ্চাটির প্রিয় বন্ধু। কোনও রকম কড়া কথা তাকে বলা চলবে না। বাড়িতে এমন পরিবেশ তৈরি করতে হবে যাতে সে নিরাপদ অনুভব করে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
World Autism Awareness Day: বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস ২০২২: সন্তান অটিজমে আক্রান্ত কী না, কি করে বুঝবেন ? জানুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল