পিনাট বাটারের বিভিন্ন উপকারিতা
সাম্প্রতিক একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে, সামান্থাকে ব্রেডে পিনাট বাটার মাখিয়ে খেতে দেখা গিয়েছে। অভিনেত্রী স্বীকার করেছেন যে তিনি খুব খেতে পছন্দ করেন, তবে একই সঙ্গে ফিট থাকার উপরও জোর দিয়েছেন তিনি। সামান্থা লিখেছেন, "পিনাট বাটার স্বাস্থ্যের জন্য অসাধারণ কাজ করে এবং এর স্বাদও খুবই ভালো। প্রোটিন, ভিটামিন, বিভিন্ন খনিজ পদার্থ, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস, পটাসিয়াম এবং আয়রন- কী নেই পিনাট বাটারে।"
advertisement
আরও পড়ুন: ত্বকেও আসুক প্রেমের জেল্লা, ভ্যালেন্টাইনস ডে-র আগে নিজেকে তৈরি রাখুন এই ভাবে
পিনাট বাটার কীভাবে পুষ্টি জোগায়?
ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম এবং জিঙ্ক সহ প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ চিনাবাদাম বা পিনাট বাটার প্রোটিনের একটি দুর্দান্ত উৎস। এটি পরিমিতভাবে খেতে পারলে তা হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে, পেশির শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
আরও পড়ুন: ভালো ঘুম হবে, বাড়বে রোগ প্রতিরোধ! বেডরুমের বাইরেও রয়েছে অর্গাজমের উপকারিতা...
কীভাবে পিনাট বাটার ওজন কমাতে সাহায্য করে?
যদিও চিনাবাদামের মাখনে ক্যালোরির পরিমাণ অনেকটাই বেশি, তবে এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার।
উচ্চ ফাইবারযুক্ত খাবার সাধারণত হজমের স্বাস্থ্যের জন্য দুর্দান্ত, এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য ক্ষুধাকে আটকে রাখতে সক্ষম।
কীভাবে খাদ্যতালিকায় পিনাট বাটার অন্তর্ভুক্ত করা যায়?
খুব বেশি পরিমাণে না খেয়ে নিয়মিত স্বল্প পরিমাণে পিনাট বাটার খাওয়া উচিত। কেননা ২ টেবিল চামচ পিনাট বাটার প্রায় ২০০ ক্যালোরির কাছাকাছি।
- গমের রুটির সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে
-পিনাট বাটার এবং জেলি দিয়ে স্যান্ডউইচ তৈরি করে খাওয়া যেতে পারে
- আমাদের পছন্দের স্মুদিতে এক চামচ পিনাট বাটার যোগ করে তা আরও সুস্বাদু করে তোলা যায়
- ওটমিলের ব্যাটারে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে
- টুকরো করা ফলের ওপর ছড়িয়ে খাওয়া যেতে পারে