১১৫৫ খ্রীষ্টাব্দে স্বপ্নাদেশ পেয়ে এই মন্দির নির্মাণ করেন তৎকালীন জমিদার চৌধুরী পরিবারের লোকজনরা। পরবর্তীকালে এই মন্দিরের নাম থেকেই এলাকার নাম হয়ে যায় মন্দিরবাজার।মন্দির চত্বরে রয়েছে ফলের বাজার। মন্দিরের পাশে রয়েছে বিশালাকার পুকুর। বর্তমানে জমিদারি প্রথা না থাকায়, সমস্তটাই দেখভাল করে মন্দিরের দায়িত্বে থাকা সমস্ত ব্যক্তিরা।
advertisement
এই মন্দিরের স্থাপত্যশৈলী দক্ষিণ ২৪ পরগণার অন্যান্য মন্দিরের থেকে আলাদা। প্রায় ৭০ ফুট উচ্চতার এই মন্দিরের উপরে রয়েছে ত্রিশুলযুক্ত কলস। ত্রিখিলান প্রবেশপথ ও অলিন্দ এই মন্দিরের অন্যতম বৈশিষ্ট্য যা অন্যান্য মন্দিরের সঙ্গে এই মন্দিরকে আলাদা করেছে। এবছর শিবরাত্রিতে পূণ্যার্থীদের কথা ভেবে সবরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্দিরের কর্মকর্তারা।
প্রশাসনের পক্ষ থেকেও সমস্ত রকম পরিস্থিতি মোকাবিলায় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে খবর। পূণ্যার্থীদের সুবিধার্থে মন্দিরের সামনেই মন্দিরবাজারের বিধায়ক জয়দেব হালদারের উদ্যোগে তৈরি করা হয়েছে একটি অতিথি নিবাস। আপনি চাইলে এখানেই রাত্রি কাটাতে পারেন।
নবাব মল্লিক