TRENDING:

Tips to prevent miscarriage: গর্ভপাত ঘটেছে আগেও? মিসক্যারেজ এড়াতে এবার মেনে চলুন এই নিয়মগুলি

Last Updated:

Miscarriage: গর্ভাবস্থার ২৮ সপ্তাহের আগেই গর্ভস্থ শিশুর মৃত্যু হলে তাকে গর্ভপাত বা মিসক্যারেজ বলা হয়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#নয়াদিল্লি: গর্ভাবস্থার ২৮ সপ্তাহের আগেই গর্ভস্থ শিশুর মৃত্যু হলে তাকে গর্ভপাত বা মিসক্যারেজ বলা হয়। যে শিশুরা ২৮ সপ্তাহে বা তার পরে মারা যায় তাদের মৃতপ্রসব বলা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, গর্ভাবস্থায় শিশুর মৃত্যু ঘিরে বিশ্বব্যাপী নানান ভুল ধারণা প্রচলিত। কোথাও তা নিষিদ্ধ বিষয়, কোথাও কলঙ্ক এবং লজ্জা। গর্ভাবস্থায় বা প্রসবের সময় শিশুর মৃত্যু হলে এখনও যথাযথ এবং সম্মানজনক যত্ন পান না মহিলারা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, “গর্ভপাত রোধে সবচেয়ে সাধারণ পরামর্শগুলি হল স্বাস্থ্যকর খাওয়া, ব্যায়াম, ধূমপান, মাদক ও অ্যালকোহল এড়িয়ে চলা, ক্যাফেইন সীমিত করা, মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করা এবং স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা।”
advertisement

আরও পড়ুন- পৃথিবীর যেকোনও কিছুতে আঘাত করতে পারি: নয়া ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করে দাবি পুতিনের

গর্ভপাত প্রতিরোধের জন্য বিশেষজ্ঞদের আরেকটি পরামর্শ হল জেনেটিক পরীক্ষা। চিকিৎসকরা জানান, গর্ভপাতের সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল কিছু ধরনের ক্রোমোজোমের অস্বাভাবিকতা যা জেনেটিক পরীক্ষা দ্বারা চিহ্নিত করা যায়৷ এটি জিন, ক্রোমোজোম বা প্রোটিনের পরিবর্তন শনাক্ত করতে পারে। সন্দেহভাজন জেনেটিক অসুস্থতা দেখা গেলে জেনেটিক ডিসঅর্ডারের ঝুঁকিও নির্ধারণ করা যায়। জেনেটিক পরীক্ষা অবশ্যই একটি ব্যক্তিগত পছন্দ যার ফলাফল ইতিবাচকও হতে পারে আবার নেতিবাচকও।

advertisement

চিকিৎসকদের মতে, প্রথম ত্রৈমাসিকে সমস্ত গর্ভপাতের প্রায় অর্ধেক ভ্রূণের ক্রোমোসোমাল অস্বাভাবিকতার কারণে হয়। ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন এবং ভ্রূণ জেনেটিক টেস্টিং সেই দম্পতিদের জন্য উপলব্ধ যারা বারবার জেনেটিক ডিসঅর্ডারের (প্রি-ইমপ্লান্টেশন জেনেটিক টেস্টিং বা পিজিটি) কারণে সন্তান হারানোর আশঙ্কা করছেন।

দম্পতিরা যদি বারবার গর্ভাবস্থার ক্ষতির কারণ জানতে চান তবে ক্ষতি এড়াতে জেনেটিক পরীক্ষা করা যেতে পারে। সাধারণত দম্পতিদের মাইক্রোঅ্যারে ক্রোমোজোমাল পরীক্ষা করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটি এমন একটি উন্নত প্রযুক্তি যা একসঙ্গে হাজার হাজার ডিএনএ নমুনা বিশ্লেষণ করতে পারে। এই প্রক্রিয়ায়, ডিএনএ থেকে সরাসরি ভ্রূণের নমুনা বের করা হয়।

advertisement

আরও পড়ুন- ঘৃণার বুলডোজার বন্ধ করুন: জাহাঙ্গিরপুরীতে বিজেপির অভিযান নিয়ে আক্রমণ রাহুলের

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জেনেটিক পরীক্ষার পরে, গর্ভপাতের কারণ বোঝার জন্য জেনেটিক কাউন্সেলরের সাথে কথা বলা যেতে পারে। ফলাফলের উপর নির্ভর করেই ফার্টিলিটি বিশেষজ্ঞ আপনাকে পরামর্শ দিতে পারেন গর্ভপাত এবং গর্ভাবস্থার ক্ষতি রোধ করতে কী কী পদক্ষেপ করতে পারেন আপনি।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Tips to prevent miscarriage: গর্ভপাত ঘটেছে আগেও? মিসক্যারেজ এড়াতে এবার মেনে চলুন এই নিয়মগুলি
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল