ঝাড়গ্রাম শহর থেকে মাত্র ১৩ কিলোমিটার দূরে কংসাবতী। আর কংসাবতী নদীর তীরে সোনাঝুরি ও পটাশ গাছের বাগান। সোনাঝুরির বাগানে বন্ধুবান্ধব বা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে পিকনিক করার পাশাপাশি বাড়তি পাওনা হিসেবে রয়েছে নৌকায় নদী ভ্রমণ। পর্যটকদের কাছে এই পিকনিক স্পটটি সাতপাটি নামে পরিচিত। প্রতিবছর শীতের সময় ঝাড়গ্রাম শহরের পাশাপাশি দূর দূরান্তের বহু মানুষ পিকনিকের জন্য সাতপাটিতে জমায়েত হয়। কলকাতা থেকে বেড়াতে আসা পর্যটক এরাও এক ফাঁকে ঘুরে যায় সাতপাটি। অনেকে আবার নদীর বুকে নৌকা ভ্রমণের আনন্দ নেওয়ার পাশাপাশি ফটোশুট করতেও মগ্ন থাকে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ লজ্জা শরমের সব সীমা ছারখার! যুবকের সঙ্গে পড়ুয়ার উদ্যাম প্রেম-মাখামাখি! তারপরের ঘটনায় মাথা হেঁট
সাতপাটি গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দা চন্দ্রমহন সিং বলেন, “কংসাবতী নদীর তীরে সোনাঝুরি গাছের বাগানো রয়েছে। নদীর তীরে প্রতি বছর শীতের সময় এই সোনাঝুরি বাগানের টানে ও নদীর মনোরম পরিবেশ উপভোগ করার জন্য বহু মানুষ পিকনিক করতে আসে। পিকনিক করার পাশাপাশি এখানে নদী পারাপারের জন্য যে নৌকা রয়েছে এই নৌকায় নদীতে ঘুরে বেড়ায় অনেকেই। এখানে যেমন একটি শান্ত পরিবেশ রয়েছে তার পাশাপাশি নদীতে স্নান করা ও নদীর তীরের বালিতে খেলার মজাই অন্যরকম। প্রতিবছর শীতের সময় বহু মানুষ পিকনিক করতে আসে এখানে”।
এই শীতের মরশুমে নদীর তীরে সোনাঝুরির বাগানে পিকনিক করার পাশাপাশি নৌকায় করে নদী ভ্রমণের ইচ্ছা থাকলে সেরা ডেস্টিনেশন হতে পারে কংসাবতী নদীর তীরের সাতপাটি।
বুদ্ধদেব বেরা