তবে সেক্ষেত্রে ঠিক কোন উপাদানগুলি অনায়াসেই কাশি কমাতে পারে তা জানা প্রয়োজন।
মধু- মধুতে আছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল। যা সর্দি কাশি থেকে মুক্তি দিতে পারে। রোজ সকালে ৩ থেকে ৪ চামচ মধু খেলে কাশির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারবেন।
আরও পড়ুন: শীতে শরীর গরম রাখতে কম্বলকেও হার মানাবে এই বিশেষ উপাদান
advertisement
গরম ভাপ- কাশি হলে গরম ভাপ নেওয়া খুবই উপকারী। গরম ভাপ নেওয়ার ফলে শ্বাস-প্রশ্বাসের নালী মশ্চারাইজ থাকে। যার ফলে কাশি কমে। তবে অত্যধিক মাত্রায় কাশি হলে জলের মধ্যে পুদিনা পাতা ও এসেনশিয়াল অয়েল যোগ করতে পারেন।
আরও পড়ুন: অকারণ দুশ্চিন্তা করেন? অজান্তেই নিজের অনেক বড় ক্ষতি করছেন, জানুন
গরম নুন জলের ব্যবহার- গরম নুন জলে গার্গল করতে হবে। এতে সহজেই কাশি থেকে মুক্তি পাবেন।
আদা-আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে আদার গুণাগুণ অপরিসীম। কাশি কমাতে আদা অত্যন্ত সাহায্য করে। খুব কাশি হলে আদা কুচি খাওয়া যেতে পারে।
জল খেতে হবে- কাশি কমাতে বেশি পরিমান জল খেতে হবে। জল খেলে গলায় আরাম পাওয়া যায় তার সঙ্গে সঙ্গে শরীরও হাইড্রেট থাকে। তাই কাশি কমাতে অধিক পরিমানে জল খাওয়া প্রয়োজন।
(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। )