কিন্তু এই ধরনের বেশি চকচকে আপেল উপকারের থেকে অপকার বেশি করে। সাধারণত যে আপেলগুলি চকচকে হয়, সেগুলি হিমঘরে রাখা থাকে। সমীক্ষায় প্রকাশ, এই আপেলগুলির প্রায় ১৩ শতাংশ ক্ষেত্রে ক্যান্ডিডা অরিস ছত্রাক থাকে। এই ছত্রাক শেষ অবধি জীবনঘাতী অসুখদের ডেকে আনে।
আমেরিকান সোসাইটি ফর মাইক্রোবায়োলজির গবেষণায় দাবি, গুদামঘরে আপেল তরতাজা রাখার জন্য যে ফাঙ্গিসাইড ব্যবহার করা হয়, তার প্রভাবে ক্যান্ডিডা অরিস ছড়িয়ে পড়ে।
advertisement
আরও পড়ুন : ইউরোপে ৩০ হাজার কিমি মোটরবাইকে পাড়ি দেবেন সদগুরু
গবেষণায় দেখা গিয়েছে হিমঘরের আপেলে ছত্রাক বেশি বংশবিস্তার করে। বাগান থেকে তোলা তরতাজা আপেলে এই ছত্রাক তুলনামূলকভাবে কম থাকে।
আরও পড়ুন : যৌনক্ষুধা বাড়িয়ে জীবনকে রোমাঞ্চে ভরিয়ে তুলতে এই মশলাগুলি জুড়িহীন
আরও পড়ুন : ঝোড়ো যৌনজীবনেও অধরা অর্গ্যাজম? মহিলারাও পেতে পারেন শীর্ষ রতিসুখ
তবে বহু বিক্রেতাও ফলের তরতাজা ভাব দীর্ঘায়ত করার জন্য ফাঙ্গিসাইড ব্যবহার করেন। তবে এই ফাঙ্গিসাইড ক্যান্ডিডা অরিসের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। আমেরিকার সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের দাবি অনুযায়ী, যে পাঁচটি প্যাথোজেন মানবস্বাস্থ্যের পক্ষে চরম ক্ষতিকর, তার মধ্যে ক্যান্ডিলা অরিস অন্যতম।