এর মধ্যে থাকা ক্যাফিন বিপাক ক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে সাহায্য করে৷ কফির মধ্যে কোনও রকম ক্যালরি প্রায় থাকে না বললেই চলে, তাই তা ওজন হ্রাস করতে সাহায্য করে৷
আরও পড়ুন: উত্তরপ্রদেশে ভয়ঙ্কর ঘটনা, হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ল বহুতল! মৃত অন্তত ১০, দেখুন ভিডিও
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যাকা চিনি ছাড়া কফি খায়, তাঁদের টাইপ টু ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা অনেক কম থাকে৷ অ্যালঝাইমার্সে আক্রান্ত রোগীদেরও পরিমিত কফি খানিক উপকার করে৷ এছাড়াও এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে৷ যা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল৷
advertisement
আরও পড়ুন: টানা বৃষ্টিতে ডুবল সড়ক, বিপদসীমার উপরে বইছে নদী, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ঝাড়গ্রাম-বাঁকুড়ার
পরিমাণমতো কফি খেলে আলঝাইমার্সের আশঙ্কা কমে৷ তাছাড়াও কফি শরীরে নোরপাইনফ্রাইন এবং ডোপেমিনের মতো হ্যাপি হরমোন নিঃসরণে সহায়তা করে৷
এর ফলে অবসাদ জাতীয় সমস্যা কাটাতেও খানিক সাহায্য করে৷ বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে কফি খেলে লিভারের সুস্বাস্থ্য বজায় থাকে৷ এমনকি হেপাটাইটিস, লিভার সিরোসিস, ফাটি লিভারের ঝুঁকি কমাতেও সহায়তা করে৷
তবে বেশি কফি খাওয়াও কিন্তু ভাল নয়৷ শরীরে যদি কোনও রকমের অসুখ থাকে, তাহলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়েই তবেই খান৷ কারণ অত্যাধিক কফি পানে অ্যাসিডিটি, উচ্চ রক্তচাপ, ইনসমনিয়ার মতো অসুখও হতে পারে৷ তাই পেয়ালায় চুমুক দেওয়ার আগে একটু বিশেষজ্ঞ নিয়ে নিন৷