রিচার মতে রোজ সকালে খালি পেটে খেতে হবে একমুঠো কিশমিশ। আগের দিন রাতে ভিজিয়ে রাখতে হবে কিছু কিশমিশ। রাতভর ভেজানো রাখার পর সকালে পান করতে হবে ওই জল। তাতেই সমস্যামুক্তি। কেন এই পানীয়ে কমবে অ্যাকনে, সেই কারণও জানিয়েছেন রিচা। বলেছেন কিশমিশে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। তাছাড়া এই শুকনো ফলে থাকা ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট উজ্জ্বল করে ত্বক। পেলব রাখে মুখমণ্ডলের ত্বক।
advertisement
কিশমিশ ভেজানো জল পরিচিত ডিটক্সিফায়ার হিসেবে। শরীর থেকে টক্সিন পদার্থ বার করে নিয়ন্ত্রণ করে অ্যাকনে সমস্যা। কিশমিশ-জলের অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান ত্বকের সংক্রমণ বশে রাখে। ব্রণ আক্রান্ত ত্বক অতিরিক্ত তৈলাক্ত হয়ে পড়ে। কিশমিশ ভেজানো জল পান করলে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব প্রশমিত হয়। অতিরিক্ত তেল দূর হয় ত্বক থেকে। ত্বকের বন্ধ রোমকূপের মুখ খুলে যায়।
জলশূন্য ত্বক ব্রণর আঁতুড়ঘর। কিশমিশ জল ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে। তাই ভিতরে বাইরে সব সময় হাইড্রেটেড রাখুন ত্বক। কীভাবে এই পানীয় বানাবেন, সেটাও বলেছেন পুষ্টিবিদ। বলেছেন ২৫ গ্রাম কিশমিশ ভিজিয়ে রাখতে হবে ৩-৪ কাপ জলে। সকালে ঘুম থেক উঠে এই মিশ্রণ খেতে হবে খালি পেটে।
আরও পড়ুন : খাওয়ার পরই গ্যাস-অম্বলে পেট ফেঁপে প্রচণ্ড অস্বস্তি? রইল ঘরোয়া টোটকা, মানলেই মুক্তি
তবে কিশমিশেরও কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে অবশ্যই ডায়েটে রাখুন কিশমিশ। তবে খেতে হবে সঠিক উপায়ে। রাতভর ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ জল পান করতে হবে সকালে খালি পেটে।