আরও পড়ুনঃ সারাদিন ল্যাপটপ,মোবাইল দেখছেন? চোখ ভাল রাখতে পাতে থাকুক এই ১০ সুপারফুড!
ছোট-ছোট বিষয়ে মন খারাপ করা:
অনেকেই রয়েছেন, যাঁরা ছোটখাটো বিষয়ে মন খারাপ করে থাকেন। এই ধরনের মানুষগুলি কিন্তু আসলে বুদ্ধিমান। ব্যক্তিত্ব এবং ব্যক্তিগত পার্থক্য নিয়ে ২০১৫ সালে পরিচালিত একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, যাঁদের উদ্বেগ বেশি, বুদ্ধিমত্তার নিরিখে তাঁরাই এগিয়ে থাকেন। কারণ এই ধরনের মানুষগুলি নিজের কাজ গুরুত্ব দিয়ে করে থাকে।
advertisement
বাম হাতে লেখার অভ্যাস:
যাঁদের বাম হাতে লেখার অভ্যাস রয়েছে, তাঁরা সাধারণত বুদ্ধিমান হন। আমেরিকান লেখিকা মারিয়া কননিকোভা ২০০৩ সালের একটি সমীক্ষায় দেখেছিলেন যে, ডান-হাতি মানুষদের তুলনায় বাম-হাতি মানুষদের দক্ষতা বেশি হয়। বিজ্ঞানীরা বাম-হাতি এবং ভিন্ন চিন্তার মধ্যে একটি যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছেন।
অতুলনীয় রসবোধ:
যাঁদের মধ্যে হাস্যরস বা রসবোধ রয়েছে, তাঁরা বুদ্ধিমান মানুষের ক্যাটাগরিতে পড়েন। ২০১০ সালে নিউ মেক্সিকো দ্বারা পরিচালিত একটি সমীক্ষার কথা প্রকাশ্যে এসেছিল। তাতে জানা গিয়েছিল যে, হাস্যরস বুদ্ধিমত্তাকে প্রভাবিত করে। এমনকী মস্তিষ্কের জন্যও তা উপযোগী।
রাতে কাজ করার অভ্যাস:
অনেকেরই গভীর রাতে কাজ করার অভ্যাস থাকে। তাঁরা সাধারণত বেশি বুদ্ধিমত্তার অধিকারী হন। কারণ গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা বেশি রাতে কাজ করেন, তাঁরা বেশি উৎপাদনশীল হয়ে থাকেন।
অন্যের কাজের প্রতি আগ্রহ:
মনোবিজ্ঞানীদের মতে, যাঁরা অন্যের কাজ সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক, তাঁরা অন্যদের তুলনায় বেশি বুদ্ধি ধরেন। এমন অভ্যাসও বহু মানুষের মধ্যে দেখা যায়। আর এমনটা থাকলে বুঝতে হবে যে, সেই মানুষটি প্রখর বুদ্ধিমত্তার অধিকারী।