আসলে স্বাস্থ্যকর স্ন্যাক্স মেটাবলিজমকে উন্নত করতে পারে যা ওজন কমানোর প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, মেটাবলিজম বাড়াতে হলে ফাইবার এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত, যেগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় রাখতেও সহায়তা করে। এখানে কিছু মেটাবলিজম-বুস্টিং স্ন্যাকস নিয়ে আলোচনা করা হল, ওজন কমাতে চাইলে এগুলো পাতে অবশ্যই রাখতে হবে।
আরও পড়ুন: কুকুরের তাড়া খেয়ে মুখে-হাতে প্রবল চোট, হাসপাতালে জীবন-মরণ লড়াই চলছে যুবতীর!
advertisement
স্যালাড: নানাভাবে স্যালাড তৈরি করা যায়। খেতেও চমৎকার লাগে। হালকা সেদ্ধ করা বিট বা গাজর কুরে নিয়ে জল ঝরানো টক দই, চাট মশলা, নুন-মরিচ মিশিয়ে দেওয়া হল। দইয়ে যদি সামান্য হিং, জিরে, সরষে, কারিপাতার ফোড়ন দেওয়া হয়, তাহলে তো কথাই নেয়। নিমেষের মধ্যে চেটেপুটে সাবাড় হয়ে যাবে পুরোটা। ডিম সেদ্ধ, শসা, টম্যাটো, লেটুস, নুন-মরিচ-লেবুর রস মিশিয়েও স্যালাড বানানো যায়। ডিম ছাড়া নিরামিষ স্যালাড চাইলে চিনেবাদাম ভাজা বা ছোলা সেদ্ধ মেশালেও খেতে ভালো লাগবে। পছন্দের ফল এবং চাটমশলা মিশিয়ে ফ্রুট স্যালাডও বানিয়ে নেওয়া যায়।
আরও পড়ুন: জাতীয় স্তরে বড় ধাক্কা, '২৪-এর পর দিল্লিতে মমতা' বলা সেই পবন কুমার বর্মা তৃণমূল ছাড়লেন!
মশলাদার হামাস: সাধারণত ক্লাসিক হামাস ছোলা সেদ্ধ দিয়ে তৈরি করা হয়। এটা প্রোটিনের সমৃদ্ধ উৎস। মরিচের গুঁড়ো, তিলের তেল, রসুন, লবঙ্গ, তাহিনি এবং কালো মরিচ দিয়ে যখন এই হামাস তৈরি করা হয়; এটি বিপাক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। কারণ মরিচে রয়েছে ক্যাপসাইসিন যা শরীরে তাপ তৈরি করে যা অতিরিক্ত এনার্জি পোড়াতে সাহায্য করে।
অ্যাভোকাডো টোস্ট: গোটা শস্য এমনিতেই স্বাস্থ্যকর। দীর্ঘক্ষণ পেট ভর্তি রাখে। অ্যাভোকাডোতে স্বাস্থ্যকর চর্বি থাকে এবং প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করার সময় পেটের চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে। এটা অতিরিক্ত খাওয়া রোধ করতে এবং সেই ক্ষুধাগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
আপেল এবং নাট বাটার: আপেল মেটাবলিজম বুস্টার হিসাবে পরিচিত। যখন কেউ এটা চিনাবাদাম বা নাট বাটারের সঙ্গে খায় তখন যেন ম্যাজিকের মতো কাজ করে। দুটোই সেরা ফাইবার-স্বাস্থ্যকর চর্বি সংমিশ্রণ হিসাবে প্রমাণিত।