ক্যালোরি বিষয়ে সচেতন না হওয়া
ক্যালোরি এবং ওজন কম বা বেশি দু'টো একই সুতোয় বাঁধা। অনেকেই শুধুই ক্যালোরি কম করতে হবে এই ভেবে নিজেদের সুস্থ শরীরকে ব্যস্ত করে তোলেন। একজন নারীর প্রতিদিন ২০০০ ক্যালোরি এবং একজন পুরুষের ২৫০০০ ক্যালোরি লাগে। তার কম হলে শরীরের ক্ষতি হয়।
আরও পড়ুন : এই মাঘে আপনারও কি চার হাত এক হচ্ছে? জেনে নিন কী ভাবে বিয়ের দিন হয়ে উঠবেন নজরকাড়া সুন্দরী!
advertisement
ফাইবার কম খাওয়া
এই বিস্ময়কর উপাদানগুলি সবচেয়ে উপেক্ষা করা হয়। যদি কেউ ওজন কমানোর কথা ভাবছেন, তাহলে দ্রুত ফলাফলের জন্য ডায়েটে বেশি পরিমাণে ফাইবার গ্রহণ করা উচিত। একটি গবেষণা সমীক্ষা অনুসারে দৈনিক দ্রবণীয় ফাইবার গ্রহণে ১০ গ্রাম বৃদ্ধি পেটের চর্বি বৃদ্ধির ঝুঁকি ৩.৭% কম করে।
দ্রুত ফল পেতে ডায়েট ফুড বেছে নেওয়া
দ্রুত ফলাফলের জন্য, অনেকেই ডায়েট খাবার বেছে নেয়। এই প্রক্রিয়াজাত খাবারগুলো ওজন কমাতে সহায়ক বলে দাবি করলেও এর মধ্যে অপ্রয়োজনীয় উপাদানও ভরপুর পরিমাণে থাকে। উদাহরণস্বরূপ ১৭০ গ্রাম কম চর্বিযুক্ত স্বাদযুক্ত দইতে ২৩.৫ গ্রাম পর্যন্ত চিনি থাকে। অর্থাৎ এটাই বলা হচ্ছে যে না বুঝে-শুনে বাজারের যে কোনও ডায়েট ফুড খাওয়া একদমই ঠিক নয়। ডায়েট করতে হলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী করা উচিত।
আরও পড়ুন : ভাজা বা পোড়া, শীতে চুটিয়ে বেগুন খাচ্ছেন? দেখুন অজান্তেই কী কী ক্ষতি ডেকে আনছেন
প্রাকৃতিক খাবার না খাওয়া
অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক খাবার ওজন কমাতে সাহায্য করে। এর মধ্যে প্রধানত স্যালাড অন্তর্ভুক্ত করতেই হবে। এটি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং রাসায়নিক বর্জিত৷
হঠাৎ করে লক্ষ্যমাত্রা পরিবর্তন
অনেকেরই কিছুদিন পরে ওজন কমানোর উৎসাহ কমে যায়। তখন তাঁরা আগের মতো বেহিসাবি রুটিনে ফিরে যান। সেটা করলে শরীরের ক্ষতি হবে। এই লক্ষ্যমাত্রা দীর্ঘ হওয়া দরকার।
আরও পড়ুন : এই অর্ডারে খান, রক্তে শর্করার মাত্রা থাকবে কম
অন্যদের দেখে নিজের ফিটনেস রুটিন নয়
কোনও প্রিয় তারকার ফিটনেস রুটিন দেখে নিজেরটা না করাই ভালো। কারণ দু'টো মানুষের জীবনযাত্রা যেমন এক হয় না, তাঁদের ফিটনেস রুটিনও এক হবে না।