আরও পড়ুন : চার পা-ই কেটে দিয়েছিল কেউ, কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবনে ছোট্ট মনিকা
প্রথমে আনন্দপ্রকাশ ভেবেছিলেন ৮০ ফুট লম্বা বাড়ি তৈরি করবেন৷ কিন্তু অত উঁচু বাড়ির অনুমতি পাওয়া যায়নি৷ এর পরই তাজ মহলের রেপ্লিকার ইচ্ছে জন্ম নেয়৷ ইঞ্জিনিয়াররা থ্রিডি ইমেজ তৈরি করেন তাজ মহলের৷ তার পর তিন বছর ধরে বাড়িটির নির্মাণপর্ব চলে৷
advertisement
আরও পড়ুন : রাতে বেশি ক্ষণ ঘুমোন না? আক্রান্ত হতে পারেন ডায়াবেটিসে
আনন্দপ্রকাশের ধারণা, তাঁর এই তাজমহল-বাড়ি পর্যটকদের আগ্রহের অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠবে৷ নির্মাণকারী ইঞ্জিনিয়ার প্রবীণ চোকসি জানিয়েছেন, ‘‘মিনার-সহ বাড়িটি বিস্তৃত ৯০ বর্গমিটার জমি জুড়ে৷ মূল কাঠামোটি তৈরি করা হয়েছে ৬০ বর্গমিটার জায়গার উপর৷ স্থাপত্যের অন্যতম আকর্ষণ গম্বুজটি ২৯ ফুট উঁচু৷ বাড়ির প্রতি তলায় আছে দু’টি করে শোওয়ার ঘর৷ এ ছাড়াও বাড়িতে আছে রান্নাঘর, লাইব্রেরি এবং মেডিটেশন রুম৷’’
আরও পড়ুন : নেটসিরিজে আসক্তি থেকে নিশাচর হয়ে পড়েছেন? এই অভ্যাস পাল্টাতে পারবেন তো?
বাড়ি তৈরিতে যাতে কোনও খামতি বা ত্রুটি না থাকে তার জন্য ইঞ্জিনিয়ার প্রবীণ আগ্রা ছাড়াও গিয়েছিলেন ঔরঙ্গাবাদে৷ দেখেছিলেন ‘বিবি কা মকবারা’৷ ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দে এই স্থাপত্য নির্মাণ করিয়েছিলেন তাঁর স্ত্রী দিলরস বানু বেগমের স্মৃতিতে৷ এই স্থাপত্যেই শায়িত দিলরসের সমাধি৷ তাজমহলের সঙ্গে বিবি কা মকবরার সাদৃশ্য লক্ষণীয়৷