এই বছর ‘প্রমিস ডে’-তে তাই মনের মানুষের হাতে হাত রেখে করা যাক বিশেষ বাস্তবসম্মত অঙ্গীকার, তা সে নতুন প্রেমই হোক বা দশ বছরের পুরনো। বন্ধন জোরদার হবে।
কাছাকাছি থাকার প্রতিশ্রুতি
জীবন প্রবল গতিতে দৌড়চ্ছে। তাই একটু সময়ও মিলছে না কাছাকাছি থাকার। গতিশীল জীবনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিয়ে কিছুটা ভাল সময় মনের মানুষকে দিতেই হবে। ঘড়ির কাঁটায় যদি তা খুব অল্প হয় তবে সেই সময়টুকুকেই করে তুলতে হবে অনন্য। এটুকু প্রতিশ্রুতি দাবি করতেই পারেন মনের মানুষ আর তা পূরণ করার দায়ও বর্তায়।
advertisement
আরও পড়ুন: সম্পর্কে বার বার প্রতিশ্রুতি ভাঙছে ? এই প্রমিস ডে-তে জেনে নিন কীভাবে মোকাবিলা করবেন
মন খুলে কথা বলার প্রতিশ্রুতি
সম্পর্কে আবদ্ধ হয়ে পড়লে নিজের মন খুলে কথা বলার মতো একটা খোলামেলা আবহ থাকা একান্ত প্রয়োজন। না হলে সেই সম্পর্কে দম বন্ধ হয়ে আসতে পারে। তাই নিজের মন খুলে সব কথা বলে ফেলার প্রতিশ্রুতি দেওয়া যাক মনের মানুষকে। তাতে নিজের মনও হালকা হবে।
আরও পড়ুন: এই ৩ প্রতিশ্রুতি পুরুষরা সবসময় দেন, কিন্তু রাখেন খুব কমজন
কথা শোনার প্রতিশ্রুতি
শুধু নিজের মন খুলে কথা বলাই সব নয়, বরং উল্টোদিকে থাকা মানুষটিকেও দিতে হবে সেই অবসর, যাতে তিনিও নিজেকে ব্যক্ত করতে পারেন। সব কথা শুনতে হবে খোলা মনে। তাই প্রমিস ডে-তে থাক মন দিয়ে সব কথা শোনার প্রতিশ্রুতিও।
স্বাধীনতার প্রতিশ্রুতি
সব মানুষই নিজের নিজের মতো করে স্বাধীন। সম্পর্কে আবদ্ধ হলে যেন দু’টি মানুষ তাঁদের জীবনে আবদ্ধতা অনুভব না করেন। পরস্পরেরই প্রয়োজন পরস্পরকে সেইটুকু জায়গা ছেড়ে দেওয়া যাতে অন্যজন তাঁর স্বাধীনতা, স্বাভাবিকতা বজায় রাখতে পারেন। তাই স্বাধীনতা দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও বজায় থাক এই প্রমিস ডে-তে।