তবে প্রথমেই জেনে রাখা ভাল যে এই গাছের কোনও অংশে ইনসুলিন নেই। বা এটা দেহে ইনসুলিন তৈরিও করে না। কিন্তু এই গাছে েয রাসায়নিক থাকে তার প্রভাবে শুগার পরিবর্তিত হয় গ্লাইকোজেনে। পাশাপাশি এর প্রভাবে মেটাবলিজম বাড়িয়ে তোলে।
আরও পড়ুন : লং ডিসট্যান্স সম্পর্কে ভাঙন ধরছে? সম্পর্ক বাঁচিয়ে রাখুন এ ভাবে
advertisement
ইনসুলিন গুল্ম বা কস্টাস ইগনেয়াস আয়ুর্বেদে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই এই গুল্মের পাতা চিবিয়ে খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রিত হয বহু মাত্রায়। তবে এর স্বাদ জিভে কিছুটা টক টক লাগতে পারে। এই গাছের আরও অনেক নাম আছে। ক্রেপ জিঞ্জার, কেমুক, কিউ, কিকন্দ, কুমুল, পকরমুলা এবং পুষ্করমুলা নামেও এই গাছ পরিচিত। দেখে নেওয়া যাক এর গুণাগুণ-
১. ইনসুলিন পাতা চিবোলে মেটাবলিক প্রক্রিয়া বাড়ে
২. এই গাছের প্রাকৃতিক ও রাসায়নিক উপাদান মানবদেহের শর্করাকে গ্লাইকোজেনে রূপান্তরিত করে।
৩. সর্দি কাশি, ত্বকের সংক্রমণ, চোখের সমক্রমণ, ফুসফুসের রোগ, হাঁপানি, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণ করে ইনসুলিন গাছের পাতা।
আরও পড়ুন : সামান্য কিছু উপকরণেই ত্বকে বয়সের ছাপ লুকিয়ে রাখুন
কী করে খাবেন-
এই গাছের পাতা দু’টি নিয়ে ধুয়ে চটকে নিন। এ বার গ্লাস জলে ওই পাতার ক্বাত্থ তৈরি করে নিয়মিত পান করুন। বাড়িতে বছরের যে কোনও সময়ে এই গাছ লাগানো যায়। বিশেষ যত্নআত্তির দরকার পড়ে না। গুল্মজাতীয় এই উদ্ভিদে সার মাঝে মাঝে দিতে পারেন। পাশাপাশি জল দিতে হবে নিয়মিত।