কোল্ড থেরাপি কীভাবে কাজ করে: বরফের টুকরো বা আইস ললি চুষলে আরাম হয়। গলা হাইড্রেটেড থাকে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, আইস ললি চোষা গলাব্যথার কার্যকরী চিকিৎসা। এটা স্ফীত টিস্যুতে শীতল প্রভাব ফেলে। স্নায়ুর শেষ প্রান্তের তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়। ফলে ব্যথা কম হয়। এমনকী টনসিলেক্টমি করার পরও চিকিৎসকরা রোগীদের আইসক্রিম খাওয়ার পরামর্শ দেন। ঠান্ডা আইসক্রিম স্ফীত টনসিলের সংস্পর্শে এলে ফোলা কমে। অস্বস্তি ও ব্যথা দূর হয়। ঘরে বসে গলা ব্যথা দূর করার আরও কিছু কার্যকরী উপায় এখানে দেওয়া হল।
advertisement
আরও পড়ুন - সুযোগ থাকলেও আউট করলেন না ডেভিড মিলারকে! রবিচন্দ্রন অশ্বিনের ‘এই’ কাজের ভিডিও ভাইরাল
নুন জলে গার্গল: ইষদুষ্ণ গরম জলে নুন দিয়ে গার্গল করলে গলা ব্যথা কমে। তবে ছোটদের এটা না করানোই ভাল। রাতে শোওয়ার আগে এক গ্লাস অল্প গরম জল নিয়ে তাতে হাফ চা চামচ নুন মিশিয়ে গার্গল করতে হবে।
আরও পড়ুন - IND vs BAN: মহা গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশ ম্যাচে বৃষ্টির প্রবল সম্ভাবনা, ওয়েদার আপডেট ভয় দেখাচ্ছে
দুধ-হলুদ: অনেক গুরুতর সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষমতা আছে হলুদের। এটা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। গলাব্যথার জন্য ঘুমানোর আগে এক গ্লাস দুধে এক চিমটে হলুদ মিশিয়ে পান করতে হবে। রাতে দুধ খেলে অনেকের গ্যাস হয়। তাঁরা দিনের যে কোনও সময় এটা পান করতে পারেন। এক গ্লাস দুধে এক চিমটে হলুদের সঙ্গে সামান্য কালো মরিচ গুঁড়োও যোগ করা উচিত, এতে হলুদের স্বাস্থ্য উপকারিতা বৃদ্ধি পায়।
কাড়া বা কাত্থ: গলাব্যথা কিংবা খুকখুকে কাশি নিরাময়ে কাড়া বা কাত্থের কোনও বিকল্প নেই। ২ কাপ জলে ৪টি লবঙ্গ, ২টি গোল মরিচ, ১ ইঞ্চি দারচিনি, ১ ইঞ্চি মুলেঠি, ১ কুচি আদা এবং ৫-৬টি তুলসি পাতা দিয়ে ফুটিয়ে অর্ধেক করে নিতে হবে। তারপর নামিয়ে সামান্য ঠান্ডা করে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে পান করতে হবে।
(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)