১)সকালের খাবার না খাওয়ার অভ্যাস পরবর্তীকালে বা়ড়াতে পারে ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি। স্মৃতিশক্তি লোপ, ভাবনা-চিন্তার অসুবিধা, সিদ্ধান্ত নেওয়ার অক্ষমতার মতো একাধিক সমস্যাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় ‘ডিমেনশিয়া’ বলে। ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমাতে সঠিক সময়ে সকালের খাবার খেতে হবে।
আরও পড়ুন: পাশে কারও উঠলেই আপনারও ওঠে! হাই কি সত্যিই ছোঁয়াচে? …গবেষণায় উঠে এল অদ্ভুত কারণ
advertisement
২) দিনের শুরুতে কিছু না খেলে শরীর ভিতর থেকে দুর্বল হয়ে পড়ে। হজমেও সমস্যা দেখা দেয়। বিপাকীয় ক্রিয়াকলাপও দুর্বল হয়ে পড়ে। এর ফলে পেটের গন্ডগোল দেখা দিতে পারে।
৩) সকালে খাবার এড়িয়ে গেলে রক্তে শর্করার মাত্রা কমেও যেতে পারে। ফলে রক্তচাপ বেড়ে যায়। উচ্চ রক্তচাপের হাত ধরে জন্ম নেয় মাইগ্রেনের মতো সমস্যা।
৪)স্বাস্থ্যকর খাবার দিয়ে সকালের ব্রেকফাস্ট করলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়। আর সকালের খাবার না খেলেই হাইপার টেনশন, ওবেসিটি, হাই ব্লাড সুগার ও হাই কোলেস্টেরলে প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। আর এ থেকে হৃদরোগের সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।
৫) নিয়মিত সকালের ব্রেকফাস্ট না করলে দিনের বাকি অংশে প্রয়োজনের থেকে বেশি ক্যালোরি গ্রহণ করে শরীর। যে কারণে ওজন বৃদ্ধি বা স্থূলতার দিকে ধাবিত করে। আর স্থূলতা শরীরকে গুরুতর অসুস্থতা বাড়ায়। আর ক্যানসার এই ধরনের একটি ঝুঁকি। এ জন্য ক্যানসারকে দূরে রাখার জন্য নিয়মিত সকালের ব্রেকফাস্ট করা উচিত।
পিয়া গুপ্তা