১) হালকা চুলের পণ্য ব্যবহার করতে হবে
চুলের জন্য পুষ্টিকর উপাদান যেমন অ্যামিনো অ্যাসিড, পরিশোধিত নারকেল তেল, হাইড্রোলাইজড প্রোটিন, জলপাই, সিরামাইড ইত্যাদি যুক্ত পণ্য ব্যবহার করা উচিত। এছাড়াও বি৩, বি৫ ও বি৬ এবং হায়ালুরোনিক অ্যাসিড যুক্ত পণ্যও ব্যবহার করা যায়। যেসব পণ্যে খুব শক্তিশালী সালফেট, অ্যালকোহল বা সুগন্ধি থাকে সেগুলি এড়িয়ে চলাই ভালো।
advertisement
আরও পড়ুন - ডিম না কি পনির? কোনটা খেলে ওজন কমে দ্রুত হারে?
২) চুলের সঠিক যত্ন নিতে হবে
চুল ধোয়ার আগে প্রায় ২ থেকে ৩ মিনিটের জন্য স্কাল্প পরিষ্কার করতে হবে। স্কাল্পে কন্ডিশনার দেওয়া যাবে না কারণ এটি স্কাল্পের লোমকূপগুলিকে আটকে দিতে পারে।
৩) ডায়েটে নজর দিতে হবে
সঠিক পুষ্টির সঙ্গে একটি সুষম ডায়েট চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে। ওমেগা ৩, ৬ এবং ৯ এর মতো উপাদান, প্রোবায়োটিক, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ফোলেট, আয়রন, ভিটামিন এ এবং সি ইত্যাদি যদি ডায়েটে থাকে তাহলে সেটা চুলের জন্য ভালো।
৪) চুলের ক্ষতি করে সেরকম প্রোডাক্ট নয়
ব্লো ড্রায়ার, ফ্ল্যাট আয়রন বা কার্লিং আয়রন চুলের প্রাকৃতিক আর্দ্রতা কেড়ে নেয়। তাই খুব দরকার না হলে এগুলো ব্যবহার না করাই ভালো। চুল ভালো রাখতে কাঠের চিরুনি ব্যবহার করা যায়।
আরও পড়ুন - ফল কেনার সময় সবুজ আপেল বাতিল করে দেন? ভুল করছেন অজান্তেই
৫) চুলের সেরা বন্ধু ইমোলিয়েন্ট
চুলের জন্য যে শ্যাম্পু ব্যবহার করা দরকার তার মধ্যে যেন প্রাকৃতিক উপাদান যেমন, বোটানিক্যাল নির্যাস, প্রাকৃতিক তেল এবং মাখন ইত্যাদি থাকে। এগুলো চুলকে সঠিক পরিমাণে পুষ্টি এবং ময়েশ্চারাইজেশন দেয়।
৬) হেয়ার মাস্ক
অতিরিক্ত আর্দ্রতার জন্য হাইড্রেটিং হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করা যায়।
৭) প্রি-ওয়াশ হেয়ার ট্রিটমেন্ট
সবশেষে, রুটিনে একটি প্রি-ওয়াশ ট্রিটমেন্ট যোগ করা যায়। অ্যাভোকাডো, রোজমেরি, আমন্ড বাদাম ইত্যাদি উপাদান সহ তেল ব্যবহার করা যায়।