সামঞ্জস্যপূর্ণ স্কিনকেয়ার রুটিন
ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ত্বকের পরিচর্যা প্রথম থেকেই শুরু করতে হবে এবং ত্বকের সমস্যা প্রতিরোধের বিষয়ে জোর দিতে হবে। সেক্ষেত্রে তৈলাক্ত, শুষ্ক কিংবা মিশ্র ত্বকে বুঝে তার যত্ন নিতে হবে। জোর দিতে হবে প্রাকৃতিক পণ্য ব্যবহারে। আসলে সমস্ত গ্লাস স্কিনের মেকআপ প্রোডাক্ট, যেমন ময়েশ্চারাইজার থেকে ক্লিনজার, সব কিছুতেই গ্রিন টি-র মতো ডিহাইড্রেটিং উপাদান থাকে। ফলে ত্বকের ক্ষতির সম্ভাবনা অনেক কম থাকে।
advertisement
আরও পড়ুন : মহিলাদের সুস্থতার আর পুরুষদের মৃত্যুভয়! জগিং নিয়ে একই যাত্রায় পৃথক ফল?
সমস্যা মুক্ত স্বাস্থ্যকর ত্বক
ত্বকের ধরন জেনেটিক্সের উপর নির্ভর করে। সেক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধিকাল থেকেই ত্বকের পরিচর্যা করলে উপকার পাওয়া যায়। একইসঙ্গে ডায়েটেরও বড় ভূমিকা রয়েছে এবং মন থেকে হাসি-খুশি থাকাও জরুরি। তবে ত্বকের যত্ন মানেই কে-বিউটির ১০ ধাপ মানতে হবে এমনটা নয়, ন্যূনতম ক্লিনজিং, ময়েশ্চারাইজিং এবং সান প্রোটেকশন স্বাস্থ্যকর ত্বকের জন্য জরুরি। নিজের ত্বক বুঝতে না পারলে ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া যায়।
১০ ধাপের গ্লাস স্কিনের রুটিন
তেল-ভিত্তিক ক্লিনজার
জল-ভিত্তিক ক্লিনজার
টোনার
এসেন্স
সিরাম
আইক্রিম
ময়েশ্চারাইজার/তেল
এক্সফোলিয়েটর
শিট মাস্ক
এসপিএফ
পদ্ধতি
ক্লিনজার- নোংরা, তেল ও মেকআপ সরাতে অয়েল ক্লিনজার ব্যবহার করতে হবে।
এক্সফোলিয়েট- ত্বকের ছিদ্রে মরা কোষ সরাতে স্ক্রাবিং করতে হবে।
এসেন্স এবং সিরাম- জলীয় সামঞ্জস্য সহ কম ঘনত্বের সিরাম ব্যবহার করতে হবে। রেটিনল এবং ভিটামিন সি-এর মতো উপাদান রয়েছে এমন উপাদান ব্যবহার করা যায়।
আরও পড়ুন : দাঁতের চিকিৎসা করাতে গিয়ে মুখ ফুলে বীভৎস রূপ অভিনেত্রীর! জানুন বিপত্তির কারণ
ময়শ্চারাইজ- অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং হাইড্রেটর সহ চটচটে নয় এমন ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।
সানস্ক্রিন- বেশি এসপিএফ যুক্ত বিবি অথবা সিসি ক্রিম ব্যবহার করতে হবে।
ফেস মাস্ক, লিপ বাম, আই ক্রিম, শিট মাস্ক নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে হবে।