TRENDING:

Fertility Problem: স্বাভাবিকের তুলনায় কি আপনি বেশি রোগা না কি অতিরিক্ত মোটা? প্রেগন্যান্সির ঝুঁকি এড়াতে কী করতে হবে জানুন বিশেষজ্ঞের কাছে

Last Updated:

Fertility Problem: আন্ডারওয়েট এবং ওভারওয়েট উভয় অবস্থাই মহিলাদের নিয়মিত ওভ্যুলেশনের জন্য প্রয়োজনীয় হরমোনজনিত ভারসাম্যের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: ভারতের বহু দম্পতি এটা জানেনই না যে, দেহের অতিরিক্ত ওজন কিংবা স্বাভাবিকের তুলনায় অতিরিক্ত কম ওজন উভয়ই ফার্টিলিটির উপর গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে। আর সেটা নারী কিংবা পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। স্বাস্থ্যগত দিক থেকে বলতে গেলে সুস্থ ওজন বজায় রাখা কিন্তু প্রজনন স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি।
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি
advertisement

আন্ডারওয়েট এবং ওভারওয়েট উভয় অবস্থাই মহিলাদের নিয়মিত ওভ্যুলেশনের জন্য প্রয়োজনীয় হরমোনজনিত ভারসাম্যের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। বিশেষ করে ওবেসিটি বা অতিরিক্ত ওজন ওভ্যুলেশনজনিত সমস্যার ঝুঁকি দ্বিগুণ করে দিতে পারে। ক্লিনিক্যাল গবেষণাতেও এই উদ্বেগ ফুটে উঠেছে।

আরও পড়ুন: যোগ্য শিক্ষকদের তালিকায় ববিতা সরকারের নাম এল কীভাবে? শোরগোল পড়তেই এবার শিক্ষা দফতরকে বড় নির্দেশ SSC-র

advertisement

২০২৫ সালের সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, প্রায় ৭৫ শতাংশ মহিলা ফার্টিলিটির চিকিৎসা করাচ্ছেন – সে তাঁরা আন্ডারওয়েট হোন আর ওভারওয়েট হোন। আর এতেই বোঝা যাচ্ছে, ওজনজনিত ফার্টিলিটি সংক্রান্ত সমস্যা কিন্তু ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই বিষয়ে আলোকপাত করছেন বেঙ্গালুরুর বাসবেশ্বরনগরের নোভা আইভিএফ ফার্টিলিটির ফার্টিলিটি স্পেশ্যালিস্ট ডা. রুবিনা পণ্ডিত। শুনে নেওয়া যাক বিশেষজ্ঞ এই চিকিৎসকের বক্তব্য।

advertisement

আরও পড়ুন: ‘পাক মাটিতে লস্কর নেই’, পহেলগাঁও হামলার পরে ফের নির্লজ্জ দাবি পাকিস্তানের! ‘অল-আউট-যুদ্ধ’-র হুমকি ভারতকে?

ডা. রুবিনা পণ্ডিত জানাচ্ছেন যে, পুরুষরাও সমান ভাবে এই সমস্যার শিকার হচ্ছেন। আর সারা বিশ্ব জুড়ে পুরুষদের বন্ধ্যাত্ব বা ইনফার্টিলিটির প্রধান কারণ হয়ে উঠছে ওবেসিটি বা অতিরিক্ত ওজন। যার জেরে দেহে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা হ্রাস পায় এবং শুক্রাণুর মানও পড়ে যায়। ফলে সন্তানের জন্ম দেওয়া আরও কঠিন হয়ে ওঠে।

advertisement

অতিরিক্ত ওজন হওয়ার কারণে হরমোনজনিত পরিবর্তনের জেরে শুক্রাণু উৎপন্ন হতে সমস্যা দেখা দেয়। শুধু তা-ই নয়, তা সমগ্র প্রজনন সংক্রান্ত কার্যকারিতার উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। তবে এটি এমন একটি ঝুঁকি, যা কিন্তু জীবনযাত্রাজনিত পরিবর্তনের মাধ্যমে হ্রাস করা যেতে পারে।

জীবনযাত্রাজনিত পরিবর্তনের মধ্যে অন্যতম হল ব্যালেন্সড ডায়েট, শারীরিক কসরত ইত্যাদি। আসলে ব্যালেন্সড ডায়েটের পাশাপাশি নিজেকে সচল রাখাও গুরুত্বপূর্ণ। সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন সময় বার করে হাঁটা কিংবা দৌড়ানৌ উচিত। আর সপ্তাহের বাকি ২ দিন রেজিস্ট্যান্স ট্রেনিং করা আবশ্যক। এতে হরমোনজনিত ভারসাম্য বজায় থাকে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
'আসছে বছর আবার হবে'! দিঘার সমুদ্রে বিলীন দেবী দুর্গা, ঢেউয়ের গর্জনে মিশল বিদায়ের সুর
আরও দেখুন

তবে এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে যে, দ্রুত ওজন কমানোর চেষ্টা না করাই ভাল। বরং তার পরিবর্তে একটি ধীরে ধীরে এবং ধারাবাহিক ভাবে সেই প্রক্রিয়া চালিয়ে গেলে প্রজনন স্বাস্থ্যের জন্য তা আরও কার্যকর হবে। সময়ে সমস্যা নির্ণয় করে জরুরি কাজগুলি করলে ফার্টিলিটি বা সন্তানধারণের ক্ষেত্রে সুবিধাই হবে। সেই সঙ্গে পরিবার শুরু করার লক্ষ্যও অনায়াসে পূরণ হবে।

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Fertility Problem: স্বাভাবিকের তুলনায় কি আপনি বেশি রোগা না কি অতিরিক্ত মোটা? প্রেগন্যান্সির ঝুঁকি এড়াতে কী করতে হবে জানুন বিশেষজ্ঞের কাছে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল