কফি
দিনের শুরুতে এক পেয়ালা গরম কফি জুড়িয়ে দেয় মনপ্রাণ৷ চনমনে করে তোলে শরীর৷ একলাফে বেড়ে যায় কাজের এনার্জি৷ কিন্তু জানেন কি কফিপান করলে ঘাম বেশি হওয়ার প্রবণতা তৈরি হয় শরীরে৷ ক্যাফেইনের কারণে হাতের তালু, পায়ের পাতা, বাহুমূলের ঘাম বেশি হয়৷ গরমকালে কফিপানের পরিমাণ কমাতে পারলে ভাল৷
মশলাদার খাবার
advertisement
অতিরিক্ত ঝাল ও মশলাদার খাবার খেলে অনেক সময়েই কপালে ও ঠোঁটের উপরে বিন্দু বিন্দু ঘাম জমতে থাকে৷ ঝাল স্বাদ ও তেলমশলা শারীরিক তাপমাত্রা বাড়িয়ে তোলে৷ ফলে ঘামও বেশি হয়৷
অতিরিক্ত শর্করা
ডায়েটে অতিরিক্ত চিনি থাকলে মুখের স্বাদসুখ হয় ঠিকই৷ কিন্তু পাশাপাশি ঘাম বেশি হওয়ার আশঙ্কাও থাকে৷ তাছাড়া হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা রক্তে শর্করার মাত্রা কমে গেলেও ঘাম বেশি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়৷
আরও পড়ুন : ফেলে না দিয়ে আমের খোসা খান এভাবে! বশে ব্লাড সুগার, আর্থ্রাইটিস! কমবে হৃদরোগের আশঙ্কাও
অ্যালকোহল
দৈনিক নিয়মিত বা মাঝে মাঝে আনুষ্ঠানিক চুমুকই হোক-অ্যালকোহল বা সুরার কারণেও ঘাম বেশি হতে পারে৷
সোডা
গরম থেকে নিস্তার পেতে সোডায় গলা ভেজাতে অভ্যস্ত আমরা৷ সাময়িক নিবৃত্তি বা আরাম হলেও রক্তে শর্করার মাত্রা ওঠানামা করে সোডার প্রভাবে৷ ঘাম বেশি হতে পারে৷
গরমে এই খাবারগুলি ডায়েটে রাখার বিষয়ে সতর্ক হোন৷ লোভনীয় হলেও পরিমিত পরিমাণে রাখুন ডায়েটে৷ তাহলে ঘাম বেশি হওয়ার সমস্যা কমবে৷