Weight Loss: মশলাদার খাবার, ভাজাভুজি, মিষ্টি খেয়েও, কীভাবে ওজন কমবে? জানুন এই বিশেষ নিয়ম

Last Updated:
কার ওজন কী ভাবে কম হবে, সেটা নির্ভর করে ব্যক্তিবিশেষের শারীরিক গড়নের উপরে।
1/8
*ওজন কম করার জন্য সবার আগে আমাদের মাথায় খাওয়া কমিয়ে দেওয়ার কথাটাই ভেসে ওঠে! সেই সঙ্গে একের পর এক মনে পড়ে যায় ওজন কম করা নিয়ে প্রচলিত বেশ কয়েকটি ধারণা, যেমন, মশলাদার খাবার খাওয়া যাবে না, ভাজাভুজি খাওয়া যাবে না, মিষ্টি খাওয়া যাবে না! কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এই ভাবে কম খেয়ে আর পছন্দের খাবার ছেঁটে ফেলে আখেরে লাভ কিছু হয় না, বরং শরীরকে ঠেলে দেওয়া হয় অপুষ্টির দিকে। সেই অপুষ্টির ধাক্কায় ওজন হয় তো কিছুটা কম হলেও হতে পারে, কিন্তু তার সঙ্গে সঙ্গেই একাধিক রোগও বাসা বাঁধবে শরীরে।
*ওজন কম করার জন্য সবার আগে আমাদের মাথায় খাওয়া কমিয়ে দেওয়ার কথাটাই ভেসে ওঠে! সেই সঙ্গে একের পর এক মনে পড়ে যায় ওজন কম করা নিয়ে প্রচলিত বেশ কয়েকটি ধারণা, যেমন, মশলাদার খাবার খাওয়া যাবে না, ভাজাভুজি খাওয়া যাবে না, মিষ্টি খাওয়া যাবে না! কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এই ভাবে কম খেয়ে আর পছন্দের খাবার ছেঁটে ফেলে আখেরে লাভ কিছু হয় না, বরং শরীরকে ঠেলে দেওয়া হয় অপুষ্টির দিকে। সেই অপুষ্টির ধাক্কায় ওজন হয় তো কিছুটা কম হলেও হতে পারে, কিন্তু তার সঙ্গে সঙ্গেই একাধিক রোগও বাসা বাঁধবে শরীরে।
advertisement
2/8
*আসলে কার ওজন কী ভাবে কম হবে, সেটা নির্ভর করে ব্যক্তিবিশেষের শারীরিক গড়নের উপরে। সেই সঙ্গে এক্ষেত্রে দেখা হয় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির এনার্জি লেভেল, ঘুমের ধরন, মহিলাদের ক্ষেত্রে ঋতুচক্রের অন্তর, হরমোনের ক্ষরণ, বিশেষ কোনও বস্তুর প্রতি আসক্তির মতো অনেক কিছু। এই সব সূক্ষ্ম হিসেব কষে তার পর ডায়েট প্ল্যান ঠিক করেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু একই সঙ্গে তাঁরা সবার ক্ষেত্রেই কাজে আসবে, এমন কয়েকটি অভ্যাসের কথাও বলছেন। যা নিয়মিত মেনে চললে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে বইকি!
*আসলে কার ওজন কী ভাবে কম হবে, সেটা নির্ভর করে ব্যক্তিবিশেষের শারীরিক গড়নের উপরে। সেই সঙ্গে এক্ষেত্রে দেখা হয় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির এনার্জি লেভেল, ঘুমের ধরন, মহিলাদের ক্ষেত্রে ঋতুচক্রের অন্তর, হরমোনের ক্ষরণ, বিশেষ কোনও বস্তুর প্রতি আসক্তির মতো অনেক কিছু। এই সব সূক্ষ্ম হিসেব কষে তার পর ডায়েট প্ল্যান ঠিক করেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু একই সঙ্গে তাঁরা সবার ক্ষেত্রেই কাজে আসবে, এমন কয়েকটি অভ্যাসের কথাও বলছেন। যা নিয়মিত মেনে চললে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে বইকি!
advertisement
3/8
*১. সকালে ঘুম থেকে উঠেই খালি পেটে যতটা সম্ভব জল খাওয়া উচিত। এই জল খাওয়ার ব্যাপারটা কিন্তু সারা দিন ধরেই চালিয়ে যেতে হবে, অন্তত পক্ষে ৪ লিটার জল দিনে খেতেই হবে।
*১. সকালে ঘুম থেকে উঠেই খালি পেটে যতটা সম্ভব জল খাওয়া উচিত। এই জল খাওয়ার ব্যাপারটা কিন্তু সারা দিন ধরেই চালিয়ে যেতে হবে, অন্তত পক্ষে ৪ লিটার জল দিনে খেতেই হবে।
advertisement
4/8
*২. চা, কফিতে চিনি বাদ দিতে পারলেই ভাল হয়, নিদেনপক্ষে কমিয়ে দিতে হবে।
*২. চা, কফিতে চিনি বাদ দিতে পারলেই ভাল হয়, নিদেনপক্ষে কমিয়ে দিতে হবে।
advertisement
5/8
*৩. খাওয়া কমিয়ে দেওয়ার দরকার নেই। তা বলে একসঙ্গে অনেকটা খাওয়া চলবে না। এক্ষেত্রে যখন ক্ষিদে পাচ্ছে, তখন অল্প করে খাওয়াই ভাল। এই প্রসঙ্গে মনে রাখা উচিত যে কম খেলে কারও ক্ষতি হয় না। মানে, পেট ঠেসে খাওয়া চলবে না। তাতেই শরীরে ফ্যাট জমবে।
*৩. খাওয়া কমিয়ে দেওয়ার দরকার নেই। তা বলে একসঙ্গে অনেকটা খাওয়া চলবে না। এক্ষেত্রে যখন ক্ষিদে পাচ্ছে, তখন অল্প করে খাওয়াই ভাল। এই প্রসঙ্গে মনে রাখা উচিত যে কম খেলে কারও ক্ষতি হয় না। মানে, পেট ঠেসে খাওয়া চলবে না। তাতেই শরীরে ফ্যাট জমবে।
advertisement
6/8
*৪. আমন্ড, ওয়ালনাট, ঘি, চিজ, মাখন- এরকম ভালো ফ্যাট গ্রহণ করা উচিত।
*৪. আমন্ড, ওয়ালনাট, ঘি, চিজ, মাখন- এরকম ভালো ফ্যাট গ্রহণ করা উচিত।
advertisement
7/8
*৫. তেলমশলাদার খাবার রান্না করতে ভেজিটেবিল অয়েল বা অলিভ অয়েল ব্যবহার না করাই ভাল! . যতটা সম্ভব, খাবার তার আদি ধরনে গ্রহণ করা উচিত। যেমন, সসেজের বদলে মাংস, আটা/ময়দার বদলে ভাত ইত্যাদি।
*৫. তেলমশলাদার খাবার রান্না করতে ভেজিটেবিল অয়েল বা অলিভ অয়েল ব্যবহার না করাই ভাল! . যতটা সম্ভব, খাবার তার আদি ধরনে গ্রহণ করা উচিত। যেমন, সসেজের বদলে মাংস, আটা/ময়দার বদলে ভাত ইত্যাদি।
advertisement
8/8
*৬. ফ্রোজেন ফুডে কেমিক্যাল থাকবেই, তাই ওটা একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে। তরতাজা শাকসবজি খেতে হবে, মরশুমি সবজি এবং ফলে নজর দিতে হবে। ফ্যাট আর কার্বোহাইড্রেট মিশিয়ে ফেললে চলবে না, যেমন ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, প্যাস্ট্রি ইত্যাদি। ডেজার্ট ভাল, ওটা থেকে বঞ্চিত থাকার দরকার নেই, মাসে মাঝে মাঝে মিষ্টিমুখ করাই যায়!
*৬. ফ্রোজেন ফুডে কেমিক্যাল থাকবেই, তাই ওটা একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে। তরতাজা শাকসবজি খেতে হবে, মরশুমি সবজি এবং ফলে নজর দিতে হবে। ফ্যাট আর কার্বোহাইড্রেট মিশিয়ে ফেললে চলবে না, যেমন ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, প্যাস্ট্রি ইত্যাদি। ডেজার্ট ভাল, ওটা থেকে বঞ্চিত থাকার দরকার নেই, মাসে মাঝে মাঝে মিষ্টিমুখ করাই যায়!
advertisement
advertisement
advertisement