আরও পড়ুন : পড়াশোনায় মনঃসংযোগের অভাব? আপনার সন্তান অনিদ্রায় আক্রান্ত নয় তো?
যদি একান্তই কোনও উপায় না থাকে, তাহলে যমজ সন্তানদের বড় করে তোলার ক্ষেত্রে সব দায়িত্ব নিজের উপর নেবেন না৷ স্বামীকেও কিছু কিছু দায়িত্ব দিন৷ পরিবারে বয়স্ক কোনও মহিলার সাহায্য পাওয়া গেলেও ভাল৷ সন্তানকে বড় করে তোলার ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা খুবই মূল্যবান৷ মনে রাখবেন আপনার শারীরিক ও মানসিক সুস্থতাও বাচ্চাকে যত্ন নেওয়ার অন্যতম শর্ত৷
advertisement
আরও পড়ুন : পরীক্ষা নিয়ে উদ্বেগে নাজেহাল? জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে এভাবেই পাশে থাকুন সন্তানের
দুই শিশুকে প্রথম থেকেই খাওয়া এবং ঘুমের একই সময়ে অভ্যাস করাবেন৷ সন্তানরা যখন ঘুমোচ্ছে, তখন আপনিও ঘুমিয়ে নিন, পাওয়ার ন্যাপের সময় পেলে, তাই সই৷
আরও পড়ুন : প্রেমের নামে ‘আরশোলা-ডেটিং’! আপনি এই সম্পর্কের শিকার নন তো?
যমজ সন্তান হলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই প্রবণতা থাকে একইরকম পোশাক পরানোর৷ সেক্ষেত্রে দু’জনেই ছেলে বা দু’জনেই মেয়ে হলে অনেক সময়ে মায়ের কাছেও গুলিয়ে যায়৷ তাই চেষ্টা করবেন যাতে একনজরে দু’ই সন্তানকে দেখে বোঝা যায় কে কোন জন৷
যমজ দুই সন্তানকে সমানভাবে যত্ন নেবেন৷ এক জন সন্তান কোনও সংক্রামক রোগে অসুস্থ হলে অন্য জনও সংক্রমিত হয়ে পড়ে৷ তাই সর্দিকাশি, জ্বর বা অন্য কোনও অসুস্থতায় একজন সন্তান আক্রান্ত হলে আর একজনকে কাছাকাছি রাখবেন না৷