পুজোর সময়ে কোন কোন শাড়ির জনপ্রিয়তা তুঙ্গে থাকবে, তা মাস কয়েক আগে থেকেই বোঝা যায়। কারণ ডিজাইনারদের কাছে ইতিমধ্যেই নানা নকশার চাহিদা থাকে। এমনকি কারিগররাও বুঝতে পারেন, কোন ধরনের ডিজাইন এবার পুজোর বাজারে ছেয়ে যাবে।
advertisement
তাছাড়া বাঙালি মহিলাদের বিশেষ পছন্দের প্রভাবও প্রতিবার পুজো ফ্যাশনে দেখা যায়। আর এবারও তার অন্যথা হবে না। তবে শিলিগুড়ি রবীন্দ্রনগরের বাসিন্দা মিমো সাহা এবার তার বুটিকে নিয়ে এসেছে আসামের মেখলা-চাদর। ফিউশন স্টাইলে একেবারে দারুণ সেই সাজে মহিলাদের সুন্দর লাগছে।
মিমো বলেন, ‘ ইতিমধ্যেই আমার প্রচুর কালেকশন বেরিয়ে গিয়েছে। আমার এই ফিউশন স্টাইলের মেখলা-চাদর পড়ে মেয়েদের ভীষণ সুন্দর দেখাচ্ছে। সবাই ভীষণ পছন্দ করছে। আর দামটাও একেবারেই সামান্য।’ মেখলা-চাদর কিনতে এসে পারমিতা ঘোষ বলেন, ‘আমি বাজারে এসেছিলাম কিছু সুন্দর শাড়ি কিনব বলে তবে এই জায়গায় এসে আমি থমকে গেলাম। এত সুন্দর সুন্দর মেখলা-চাদর যে না কিনে থাকতে পারলাম না অষ্টমীর সকালে পড়ার জন্য একটা মেঘলা চাদর কিনে নিলাম।’ তাই পুজোর চারদিনে একদিন এই ফিউশন মেখলা-চাদর পড়ে দেখতেই পারেন।’
অনির্বাণ রায়