আরও পড়ুনঃ সিজন চেঞ্জে ঘরে ঘরে ভাইরাল সংক্রমণ, কীভাবে বাঁচবেন হদিশ দিলেন চিকিৎসকরা
প্রতি চিপ ক্যন্টিনেই ১৫০ থেকে ২০০ জন ব্যক্তি সারাদিনে খাবার খেতে আসেন। সর্বমোট প্রায় ৫০০ জন ব্যক্তি এই চিপ ক্যান্টিন থেকে প্রাত্যহিক মধ্যাহ্নভোজন করে থাকেন। দাম যথেষ্ট কম হওয়ায় অনেকেই আসেন এই ক্যন্টেনগুলিতে।
advertisement
এ নিয়ে ঘোষ চিপ ক্যান্টিনের মালিক সমীর ঘোষ জানান মূলত তাঁরা বাইরের কোনো শ্রমিক রাখেন না। নিজেরাই সব কিছু রান্না করেন। এছাড়াও আনুসঙ্গিক কাজগুলি তাঁরা করে থাকেন। সেজন্যই এতো কম দামে তাঁরা সেগুলি পরিবেশন করতে পারেন।
বাজার করা থেকে শুরু করে রান্না সবকিছুই করেন ওই চিপ ক্যন্টেনগুলির মালিক এবং তাঁদের পরিবারের লোকজন। সাধারণ মানুষজনের মুখে সল্প মূল্যে আহার তুলে দেওয়ায় তাঁদের লক্ষ্য। আর সেই লক্ষ্যেই কাজ করে যাচ্ছেন তাঁরা বছরের পর বছর। কতদিন এই কমমূল্যে তাঁরা ক্যান্টিনগুলি চালিয়ে যেতে পারবেন সেটাই এখন বড় প্রশ্ন ডায়মন্ড হারবারে।
নবাব মল্লিক