আরও পড়ুন : নির্জীব ত্বক ও চুলে ফিরিয়ে আনুন প্রাণের স্পর্শ, রইল ডিটক্স জাদুর হদিশ
পাসি আরও বলেছেন, মধুমেহ নিয়ন্ত্রণে এ সময়ে এমন খাবার খাওয়া উচিত যেখানে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বা জিআই কম৷ পুষ্টিবিদের পরামর্শ, এ সময়ে ডায়েটে সব্জি বেশি রাখতে হবে৷ উপমা, পোহা, ভাত বা পরোটা যা-ই থাকুক না কেন, সঙ্গে রাখতে হবে সব্জি৷ পাশাপাশি, বিভিন্ন রকমের ডাল, খিচুড়ি, পোলাও, ধোসার মতো খাবারের সমাহার ডায়েটে সামঞ্জস্য রক্ষা করবে৷
advertisement
আরও পড়ুন : অফিস, গৃহস্থালির কাজের পরও ধরে রাখতে চান ত্বকের উজ্জ্বলতা? মেনে চলুন এই সহজ রুটিন
আরও পড়ুন : এই ঘরোয়া টোটকাতেই পার্টির পর দিন সকালে দূর হবে হ্যাং ওভারের আচ্ছন্নভাব
সুষম ডায়েটের সঙ্গে মধুমেহ রোগীদের মেনে চলতে হবে শরীরচর্চার নিয়মিত রুটিনও৷ যাতে বাড়তি ক্যালরি ঝরে গিয়ে হৃদযন্ত্রের কাজ মসৃণ থাকে৷ ভাজাভুজি খাওয়ার জন্য ব্যবহার করতে হবে সূর্যমুখীর তেল বা ক্যানোলা অয়েল এবং অলিভ অয়েল৷ চিনি, মধু, খেজুরের মতো খাবার ডায়েটে বেশি ঢুকে পড়লে সামঞ্জস্য রক্ষা করুন দারচিনি, এলাচ, জায়ফল এবং মৌরি দিয়ে৷