TRENDING:

Love Story: নীরবতায় মুখর প্রেম, ফেসবুকের পরিচয় পেরিয়ে বিয়ের পিঁড়িতে মূক ও বধির জুটি

Last Updated:

Love Story: অন্তরের ভালবাসা হারিয়ে যায়নি। কথা বলতে না পারলেও একে অপরে মনের কথা ঠিক বুঝেছেন। আর সেখান থেকেই প্রেম। সবটাই হয়েছে সোশ্যাল মাধ্যমের দৌলতে। প্রথমে ফেসবুকে আলাপ , তার পর বন্ধুত্ব। সেখান থেকেই প্রেম।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
হরষিত সিংহ, মালদহ : দু’জনেই কথা বলতে পারেন না। বিধির বিধানে মেলেনি বাকশক্তি। কিন্তু তাতে অন্তরের ভালবাসা হারিয়ে যায়নি। কথা বলতে না পারলেও একে অপরে মনের কথা ঠিক বুঝেছেন। আর সেখান থেকেই প্রেম। সবটাই হয়েছে সোশ্যাল মাধ্যমের দৌলতে। প্রথমে ফেসবুকে আলাপ , তার পর বন্ধুত্ব। সেখান থেকেই প্রেম। অবশেষে চার হাত এক হয়ে পূর্ণতা পেল তাঁদের ভালবাসা। ইংরেজবাজার থানা এলাকার ম্যারেজ রেজিস্ট্রি অফিসার সৌরজিৎ রায় বলেন, ‘‘এরকম বিয়ে আমার জীবনে স্মরণীয় ঘটনা হয়ে থাকবে। আমি সম্পূর্ণ বিনা পারিশ্রমিকে মুখ ও বধির রিঙ্কি ও রাজিতের এই বিয়ে সম্পন্ন করলাম। এটা আমার কাছে খুব গর্বের।’’
advertisement

মালদহের যুবতী রিঙ্কি দাস। জন্ম থেকেই কথা বলতে পারেন না।‌ অপর দিকে সুদূর উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা রাজিত সিং। তিনিও আজন্ম মূক ও বধির। তাদের দু’জনের মনের মিল হয় ফেসবুকের মাধ্যমে।তাঁরা বাঁধা পড়লেন সাত জন্মের বন্ধনে। এ যেন সিনেমার কাহিনীকেও হার মানায়। মালদহ শহরের এলিট কর্নারের বাসিন্দা নাড়ু দাস ও কল্পনা দাস স্বপ্নেও ভাবেননি তাদের  মেয়ে রিঙ্কি দাসের বিয়ে হবে। একই অবস্থা ছিল সুদূর উত্তরপ্রদেশের কিষাণ পল ও কমলাদেবীর একমাত্র মূক ও বধির পুত্র রাজিত সিং এর ক্ষেত্রেও।

advertisement

আরও পড়ুন : এ বছর গুরুপূর্ণিমা কবে? জানুন পুণ্যতিথির দিনক্ষণ ও শুভ মুহূর্ত

জানা গিয়েছে দুজনেই কথা বলতে না পারলেও ফেসবুকের মাধ্যমে তাঁদের আলাপ হয় এবং সেখান থেকে আস্তে আস্তে প্রেম গাঢ় হয়। প্রেমের টানে সুদূর উত্তরপ্রদেশ থেকে ওই মূক ও বধির যুবক রাজিত মালদহে আসেন। সেখানে রিঙ্কির সঙ্গে তাঁর দেখা হয়।

advertisement

View More

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
দূর দূরান্ত থেকে মানুষ আসে শুধু সূর্যাস্ত দেখতে, বাংলার এই 'অনামী' স্পট এখন 'হটফেভারিট'!
আরও দেখুন

অবশেষে দুই পরিবারের সম্মতিতে তাঁদের রেজিস্ট্রি বিয়ে হয়। সন্তানের বিয়ে দিতে পেরে খুশি দুই পরিবার। মনের মতো জীবনসঙ্গী পেয়ে খুশি রিঙ্কি ও রাজীব। রিঙ্কির দাদা শুভাশিস দাস বলেন, ‘‘ফেসবুকে দু’জনের মধ্যে পরিচয় হয়েছিল। তারপর উত্তরপ্রদেশ থেকে ছেলেটি আমাদের বাড়িতে আসে। আমরা খোঁজ খবর নিই। তার পর বিয়ে দিলাম।’’

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Love Story: নীরবতায় মুখর প্রেম, ফেসবুকের পরিচয় পেরিয়ে বিয়ের পিঁড়িতে মূক ও বধির জুটি
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল