তিনি জানিয়েছেন, ঋতু পরিবর্তনের সময় প্রায় প্রত্যেক বাড়িতেই জ্বর সর্দির এই সাধারণ সমস্যা দেখা দিচ্ছে। কোথাও কোথাও থাকছে কাশির সমস্যা। কিন্তু একটু সাবধান থাকলেই এই সমস্যা থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখা যাবে।
advertisement
এই সময় গায়ে হালকা চাদর দিয়ে রাখলে ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা কমবে। যদি মাস্ক ব্যবহার করা যায়, তাহলে আরও বেশি ভাল হয়। অন্যদিকে বাড়ির বয়স্ক এবং নতুন সদস্যদের যতটা সাবধানে রাখা যায় ততটাই ভাল।
নিমাইবাবু সাবধান করেছেন অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া থেকে। তিনি বলছেন, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। খুব সমস্যা হলে প্যারাসিটামল খাওয়া যেতে পারে নিয়ম মেনে। যদি কাশি সাত দিনের বেশি স্থায়ী হয়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এক্ষেত্রে ঘরোয়া কিছু উপায় কাশি কমানোর ক্ষেত্রে বেশ কার্যকর যেমন নুন, আদা খাওয়া এবং গার্গল করা অথবা হলুদ দিয়ে দুধ সেবন করা উপকারী প্রমাণিত হয়।
নিমাই বাবু বলছেন, ঋতু পরিবর্তনের সময় এই ঠান্ডা লাগা থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হবে। শুকনো কাশি দিনে কম হলেও রাতে বেশি হবে। তাই যতটা সম্ভব ঘরোয়া পদ্ধতিতে সুস্থ হওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
খুব প্রয়োজন ছাড়া ওষুধ না খাওয়ায় ভাল। আর চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া থেকে বারবার সাবধান করেছেন তিনি। একই সঙ্গে তিনি বলছেন, শিশুদের ক্ষেত্রে এই সময় ঠান্ডা লাগলে সমস্যা হয়। নাক থেকে জল পড়ে। ফলে তাদের যতটা সাবধানে রাখা যাবে ততই মঙ্গল।
নয়ন ঘোষ