তাপমাত্রার তারতম্য ঘটলে শিশুদের নানাবিধ রোগ হয়। পাশাপাশি প্রিম্যাচিউর বাচ্চাদের ক্ষেত্রে হাইপোথার্মিয়া রোগ হতে পারে। সেক্ষেত্রে কীভাবে শিশুদের সুস্থ রাখা যাবে। এই সময় বাচ্চাদের ঠান্ডা ঘরে রাখা যাবে না। শোয়ার ঘরের তাপমাত্রা কম থাকলে প্রয়োজনে আলো জ্বেলে রাখতে হবে।
advertisement
অর্থাৎ রুমের মধ্যে গরম প্রয়োজন। এই সময় ব্রংকাইটিস, অ্যাজমা জাতীয় শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত নানান সমস্যা দেখা দেয়। এই সময়ে অধিকাংশ ভাইরাল রোগ বা ইনফেকশন থেকে হতে পারে। বড়দের কেউ ভাইরাল ইনফেকশন জাতীয় কোনও শারীরিক সমস্যায় ভুগলে ছোট বাচ্চাদের সংস্পর্শে আসার প্রয়োজন নয়।
আরও পড়ুন: ভাল করে চিনুন পাতাগুলি, বাড়ির আশপাশেই রয়েছে এই লতানো গাছ! খেতে শুরু করলে ওষুধের খরচ কমবেই
কোনও শিশু অসুস্থ হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খাওয়া জরুরি। প্রসঙ্গত শীতকাল এলেই স্নানের ভয় থাকে সবারই। বাড়ির লোকজন ছোট ছোট শিশুদের স্নান করাতে ভয় পান। তবে শীতকালে প্রতিদিনই নিয়ম করে স্নান করা উচিত। ছোট ছোট শিশুদেরও স্নান করানো প্রয়োজন। তবে বেশি ঠাণ্ডা পড়লে সেক্ষেত্রে গা স্পঞ্জ করানো যেতে পারে। অন্যথায় ডিহাইড্রেশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে ছোট ছোট শিশুদের ক্ষেত্রে।
আরও পড়ুন: আলিয়ার স্বামীর সঙ্গে বিছানায় নগ্ন মেয়ে! রণবীরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দৃশ্য নিয়ে কী বললেন তৃপ্তির বাবা-মা?
এই সময় ত্বকের নানা সমস্যা দেখা দেয়। স্বাভাবিক ভাবে সেক্ষেত্রে ত্বক যাতে শুষ্ক না হয় তার দিকে নজর দেওয়া জরুরি। পাশাপাশি শীতের সময় বাচ্চাদের শীতের পোশাক যেমন সোয়েটার টুপি গ্লাভস পরিয়ে রাখা উচিত। তবে শিশুদের কোনও সমস্যা হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
রঞ্জন চন্দ