নজরকাড়া সাজ: ক্রাশের মাথা ঘোরাতে নজরকাড়া সাজে সামনে আসতে হবে। নজরকাড়া পোশাক এবং সাজগোজের সঙ্গে আত্মবিশ্বাসেও ঝলমল করতে হবে। তরতাজা, উচ্ছল দেখালে ক্রাশ একবার-না-একবার অবশ্যই ফিরে দেখবেন। আর মনে রাখতে হবে যে, ক্রাশের সামনে অগোছালো ভাবে একেবারেই যাওয়া উচিত নয়।
আরও পড়ুন: দেবীর ভোগে বা উপবাস পালনে, চলতি নবরাত্রিতে পাতে থাকুক মাখানা ক্ষীর, রইল রেসিপি...
advertisement
যোগসূত্র খুঁজে বার করা: নিজেদের ও ক্রাশের মধ্যে কোনও একটা যোগসূত্র তৈরি করতে হবে। অর্থাৎ এমন কিছু খুঁজে বার করতে হবে, যেটা তিনি পছন্দ করেন কিংবা করতে ভালোবাসেন। এমনকী কোন কোন বিষয়ে আলোচনা করতে তিনি স্বচ্ছন্দ, সেই দিকগুলি খুঁজে বার করতে হবে। এর পর তাঁর সঙ্গে সেই সব বিষয়ে কথা বললে তাঁর আগ্রহ তৈরি হবে।
এড়িয়ে চলার কারণ বোঝা: তিনি কেন এড়িয়ে চলছেন, তা না-জানা অবধি মনে শান্তি আসে না। আসলে এক বার কাউকে মনে ধরে গেলে তো হয়েই গেল! আর যদি সে এড়িয়ে যায়, তার থেকে মারাত্মক বোধহয় আর কিছুই হতে পারে না। তাই ইতস্তত না-করে তাঁকেই সোজাসুজি এড়িয়ে চলার কারণ জিজ্ঞেস করা যায়। আর এড়িয়ে চলার কারণ না-জানলে সম্পর্ক (Relationship) গড়ে তোলাও সম্ভব নয়।
আরও পড়ুন: বডি ওয়াশ নাকি সাবান? ত্বকের যত্নে কোনটা সব দিক থেকে ভাল? জেনে নিন...
পজিটিভ থাকার চেষ্টা: ক্রাশের দৃষ্টি আকর্ষণের অন্যতম সেরা উপায় হল- পজিটিভ থাকা। আসলে প্রত্যেক মানুষই আনন্দে থাকা, পজিটিভ থাকা- এই বিষয়গুলি পছন্দ করে থাকেন। তাই পছন্দের মানুষের সামনে উচ্ছল আনন্দে ভরপুর থাকলে সেই স্বভাব তাঁকে আকর্ষণ করবে।
তবে সব শেষে এটাই বলব যে, এত কিছু করার পরও যদি পাত্তা না পাওয়া যায়, তা হলে বুঝতে হবে যে, হয় তো তিনি কোনও রকম আকর্ষণ অনুভব করছেন না। তাই তাঁকে ভুলে জীবনে এগোনোর চেষ্টা করাই শ্রেয়। কারণ কোনও সম্পর্ক জোর করে তৈরি করা যায় না। আর জোর করে সম্পর্ক হলেও সেটা বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। তাই এই সব ক্ষেত্রে একটু সময় নিতে হবে এবং নিজের জীবনে এগিয়ে যেতে হবে। কারণ কোনও কিছুই কারও জন্য থেমে থাকে না। আর জীবন তো নয়ই! আবার এমনও তো হতে পারে যে, এর পরের বাঁকেই হয় তো মনের মানুষ অপেক্ষা করে রয়েছেন!