তাঁর বিয়েতে আমন্ত্রিত ছিলেন গৃহহীন এবং অনাথাশ্রমের শিশুরা৷ নিমন্ত্রিতের সংখ্যা পেরিয়ে গিয়েছিল ১০ হাজার৷ নিমন্ত্রিতদের জন্য রিটার্ন গিফ্ট ছিল ওষুধ এবং গাছের চারা৷ এখানেই শেষ নয়৷ পথের পশু এবং চিড়িয়াখানার বাসিন্দা মিলিয়ে মোট ১ হাজারের বেশি পশুপ্রাণীর জন্যও খাবারের বন্দোবস্ত করেন তিনি৷ তারাও ছিল তাঁর বিয়ের অতিথি৷ যাদের কাছে কোনওদিন কোনও নিমন্ত্রণের চিঠি পৌঁছয় না, সেই গৃহহীন, অনাথাশ্রমের শিশু এবং পশুপ্রাণীদের জন্য তিনি রেখেছিলেন ভুরিভোজের ব্যবস্থা৷
advertisement
আরও পড়ুন : শ্মশানে পিকনিক, জন্মদিনের পার্টি থেকে প্রি ওয়েডিং ফোটোশ্যুট! কোথায় সম্ভব হল এই অসম্ভব!
জীবনসঙ্গিনী খুঁজতে সময় নেনে আদিত্য৷ কিন্তু তিনি ঠিক করেছিলেন যাঁকে বিয়ে করবেন তিনি যেন বিন্নিকে তাঁর মতোই ভালবাসেন৷ তাঁর সে ইচ্ছে পূর্ণ হয়েছে৷ আদিত্যর কথায়, স্ত্রী তাঁর থেকেও বেশি ভালবাসেন অবনীশকে৷ ছেলের পরিবার সম্পূর্ণ হতে দেখে খুশি আদিত্যর বাবাও৷ তাঁর মতে, ভালবাসাই পারে সব ক্ষত উপশম করতে৷ আপনজনদের পরিচর্যায় আগের থেকে অনেকটাই ভাল আছে ছোট্ট অবনীশও৷