TRENDING:

‘দুঃখ হয়...' অষ্টমীর সন্ধ্যারতি শেষে কার কথা মনে পড়ল? মুখ খুললেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়

Last Updated:

প্রবীণ রাজনীতিক–মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে অষ্টমীর রাতে দেখা গেল হাজরা পার্কের পুজোয় আরতি করতে। আর দুর্গাপুজোয় দুই নেতার কথা বারবার উঠে এল তাঁর কথায়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: পাঁচদিনের পুজোর আজ মহানবমী। দুর্গাপুজোর মধ্যে একদিকে যেমন জনজোয়ার শহরে প্রান্তরে, ঠিক তেমনই বার বার পুজোমণ্ডপগুলিতে অন্য মেজাজে ধরা দিছেন রাজনীতিবিদ থেকে তারকারা। রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী তথা পরিষদীয়মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ও ধরা দিলেন হালকা মেজাজে। বলে ফেললেন নিজের মনের দুঃখের কথা। যা নিয়ে রাজ্য–রাজনীতিতে ফের জল্পনা।
শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়৷
শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়৷
advertisement

এদিন দক্ষিণ কলকাতার হাজরা পার্কের দুর্গাপুজোয় একেবারে পুজো মেজাজে ধরা পড়লেন শোভনদেব। জানালেন নিজের মনের দুঃখের কথা। প্রবীণ রাজনীতিক–মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে অষ্টমীর রাতে দেখা গেল হাজরা পার্কের পুজোয় আরতি করতে। আর দুর্গাপুজোয় দুই নেতার কথা বারবার উঠে এল তাঁর কথায়। আর তাঁদের কথা নিয়ে শোভনদেবের মুখে শোনা গেল দুঃখের কথা। এই দু’‌জন নেতা হলেন—সম্প্রতি গ্রেফতার পার্থ চট্টোপাধ্য়ায় এবং প্রয়াত নেতা সুব্রত মুখোপাধ্যায়।

advertisement

আরও পড়ুন : জেলে 'অপমানিত' পার্থ চট্টোপাধ্যায়! কেন হঠাৎ দুর্গাপূজায় 'না'? নেপথ্যে রয়েছে 'বড়' কারণ

পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং সুব্রত মুখোপাধ্যায় দু’‌জনেই কলকাতার দুই বিখ্যাত পুজোর সঙ্গে জড়িত ছিলেন। জেলে থাকায় এবার পার্থ ছাড়াই হয়েছে নাকতলা উদয়ন সংঘের পুজো। আর একডালিয়ার পুজো বারবার মনে করিয়ে দিচ্ছে সুব্রত মুখোপাধ্য়ায়কে। এই প্রসঙ্গে মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘‌পার্থর যা হয়েছে তার জন্য দুঃখ হয়। আমি নিজে হাতে ওঁকে রাজনীতিতে এনেছিলাম। আমার খারাপ লাগে।’‌

advertisement

আরও পড়ুন : আবির দিয়ে শুরু হয় রঙ খেলা! নবমীর বেড়াঞ্জলি দেখতে ভিড় জমে শ্রীরামপুরের দে বাড়িতে!

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

অন্যদিকে সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে নিয়েও এখানে তিনি জানান, এবার পুজোয় সবথেকে বেশি মনে পড়ছে সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের কথা। তিনি বলেন, ‘‌রাজনীতির শুরু থেকেই সুব্রতর সঙ্গে বন্ধুত্ব ছিল। দুজনে কী কী করেছি বলে শেষ করা যাবে না। বিধানসভায় পাশাপাশি বসতাম। তাই বন্ধু সুব্রতকে ভোলা আমার পক্ষে কঠিন। আমাদের বন্ধুত্ব অটুট ছিল শেষ দিন পর্যন্ত। দুঃখ হলে আমাকে ডাকত। বলত, মন খুলে কথা বলার মতো কেউ নেই তুই ছাড়া।' এই ভাবেই অষ্টমীর রাতে চোখ ভিজে গেল বর্ষীয়ান রাজনৈতিক নেতাটিরও।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
‘দুঃখ হয়...' অষ্টমীর সন্ধ্যারতি শেষে কার কথা মনে পড়ল? মুখ খুললেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল