বহু সিনিয়রদের প্রসিড করে তিনি জায়গা দখল করে বসে আছেন অ্যাকটিং প্রিন্সিপাল হয়ে। পার্মানেন্ট প্রিন্সিপলের অনুমোদন বেরোলেও তাঁকে সরানো যায়নি কোনও এক অদৃশ্য শক্তির কারণে। শমীক এও বলেন, ‘‘তপন গিরির একাধিপত্য সকল ছাত্রের কাছে জানা। ভেন্ডররা অনায়াসে বিনা পয়সায় তাঁর চেম্বারে জিনিস সরবরাহ করে। এই তপন গিরি বাম আমলে বুদ্ধবাবু ও জ্যোতি বাবুর ছবি লাগিয়ে রাখতেন তাঁর চেম্বারে। আর এখন তৃণমূল কংগ্রেসের অনেকের ঘনিষ্ঠ তপন গিরি তাঁর মেয়ে দেবতী গিরিকে ক্ষমতা বলে ডিপার্টমেন্ট হেড করে দিয়েছেন।’’
advertisement
আরও পড়ুন– ‘ভয় পেয়েছে তৃণমূল, অডিও রাজনীতি বন্ধ করা উচিত…’ কুণালকে বার্তা শমীকের
অধ্যক্ষ তপন গিরির বিরুদ্ধে কেউ যদি দুর্নীতির অভিযোগ আনেন তাঁকে বদলি করে দেওয়া হয়। এমনকী, পাশ ফেল থেকে বদলি সবই চলছে বেআইনিভাবে। আমরা এই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করছি। আমরা মনে করি যোগ্যতা ছাড়াই একাধিপত্য ও ক্ষমতা বলে এভাবেই শাসক দলের মদতে আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ, তপন গিরির মতো আরও অনেকেই ক্ষমতায় টিকে থেকে নানান দুর্নীতি ও বেনিয়ম করেছেন এবং এখনও করে চলেছেন দিনের পর দিন৷’’ বলেও তৃণমূল সরকারকে নিশানা করে তোপ দাগেন শমীক ভট্টাচার্য।