বিধানসভার স্পিকার বলেন, ''গ্রেফতার করলে নিশ্চয়ই আমাকে জানাবে। বিধানসভার ক্ষেত্রে বিধানসভার স্পিকার ও লোকসভার ক্ষেত্রে লোকসভার স্পিকারকে জানানো সাংবিধানিক দায়িত্ব। আইনে বলা আছে। না-হলে সাংবিধানিক নিয়মকে অমান্য করবে তাঁরা।''
আরও পড়ুন: ঘুরতে-ঘুরতে গাড়ি পৌঁছল জোকায়, কাঁচের ওপারে পার্থ চট্টোপাধ্যায়! ধেয়ে এল প্রশ্ন
এখানেই শেষ নয়, বিধানসভার অধ্যক্ষের সংযোজন, ''এমন পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। পরিষদীয় কাজে সমস্যা হবে। তবে, তদন্তের বিষয়। তাই, এটা নিয়ে কোনও মন্তব্য করব না। পরিষদীয় মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, এখনও আছেন। এখন বিধানসভা অচল হবে না। এরপর যারা দায়িত্বে আছেন, তাঁরা দেখবেন।''
advertisement
আরও পড়ুন: ইডির উদ্ধার করা টাকার সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই, সুব্রত-তাপস পালদের প্রসঙ্গ তুলছে তৃণমূল
প্রসঙ্গত, এসএসসি দুর্নীতিতে তদন্তে ২৭ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলছে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে শুক্রবার সকালে হানা দিয়েছিলেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের কর্তারা। ২৭ ঘণ্টা অর্থাৎ একদিনেরও বেশি সময় ধরে মন্ত্রীর নাকতলার বাড়িতেই ছিলেন ইডি আধিকারিকরা। সূত্রের খবর, বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি বাজেয়াপ্ত করেছেন কেন্দ্রীয় সংস্থার আধিকারিকরা। এরপরই গ্রেফতার হন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী।