চিরঞ্জিত বলেন, ”তালিবানিরা যেভাবে মূর্তি ভাঙে, এখানেও সেই ভাবে মূর্তি ভাঙা হচ্ছে। একদল উগ্রপন্থী গুন্ডা এই কাজ করছে। ৭০ শতাংশ মানুষ নিশ্চয়ই চায় না, ৩০% মানুষ এই কাজ করছে। ফলে এই গোটাটাই একটা গোষ্ঠী করেছে। এর প্রতিবাদ তো একদিন না একদিন হবেই। আজকে কোথাও ওখানে বাইশে শ্রাবণ পালন হল না। সমস্ত অনুষ্ঠান বাতিল করা হল। আমি শুনলাম একজন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ বলেছেন বাংলাদেশ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জাতীয় সংগীত বাতিল করে সেখানে কোরআনের একটা অংশ নিয়ে নতুন জাতীয় সংগীত তৈরি করা হচ্ছে। এর পেছনে পাকিস্তান এবং আমেরিকার যে হাত আছে, কোনও সন্দেহ নেই। আমি বহুবার ওখানে গেছি, আবার যেতে চাই। পৃথিবীর কোন দেশে ঢোকাই যেন বন্ধ না হয়।”
advertisement
আরও পড়ুন: শক্ত হাতে রাশ ধরতে পারবেন বাংলাদেশের? নোবেলজয়ী ইউনুসের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ
এদিকে, শোভন দেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ”একাত্তরে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমি গেছিলাম। আমাদের কাছে বাংলাদেশ মানে একটা অন্য আবেগ। এই আবেগ নিয়েই আমরা থাকতে চাই।” আবার বিদেশ বসু বলেন, ”আমার দাদু কাকা বাবা সবাই বাংলাদেশের মানুষ। আমি ওখানে বহুবার খেলতে গেছি, ওখানকার অনেক খেলোয়াড় আমাদের এখানে খেলতে এসেছে বাংলাদেশের ফুটবলের উন্নতির জন্য আমরা কাজ করেছি। যা হচ্ছে সেটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। আমি মনে করি আবার সব শান্তি ফিরবে বেশ কয়েকজন খেলোয়াড় ছিলেন যারা আমাদের দেশে খেলেছেন।”