আরও পড়ুন: আরজি কর কাণ্ডে পড়ুয়াদের সমস্ত দাবি দাবি মেনে নিল স্বাস্থ্য দফতর, কী কী পদক্ষেপ?
সূত্রের দাবি, অভিযুক্ত সঞ্জয় রায় ২০১৯ সালে সিভিক ভলান্টিয়রের চাকরি পেয়েছিল। সঞ্জয়ের পোস্টিং ছিল বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরে। তবে সেখান থেকে তার কীর্তি শুরু। এরপরে নাকি সঞ্জয় প্রভাব খাটিয়ে একদিনও সেখানে কাজ না করে চলে যায় ওয়েলফেয়ার কমিটিতে। শুধু তাই নয়, নিয়ম ভেঙে পুলিশের ব্যারাকে থাকত আরজি কর নির্যাতনকাণ্ডে অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়। তবে মহিলা সংক্রান্ত বিষয়ে এর আগেও নাম জড়িয়েছে তার। আগে নিজের সহকর্মীদের উত্যক্ত করত বলে অভিযোগ রয়েছে সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে।
advertisement
আরও পড়ুন: আরজি করে জুনিয়র ডাক্তার হত্যাকাণ্ডে ধৃতের ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ
প্রসঙ্গত, পুলিশ সূত্রে দাবি, পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে এবং অন্যান্য তথ্যপ্রমাণ তদন্তকারীরা তুলে ধরার পর যখন সঞ্জয় বুঝতে পরে যে সে ধরা পড়ে গিয়েছে, তখন কোনও পথ না পেয়ে নিজের দোষ স্বীকার করে।
প্রসঙ্গত, আরজি করের ডাক্তারি পড়ুয়াকে পাশবিক নির্যাতন চালিয়ে খুন করা হয়। শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছিল ক্ষত এবং আঘাতের চিহ্ন। গোপনাঙ্গ, দু’চোখ-সহ একাধিক জায়গা থেকে রক্তপাতের প্রমাণও মিলেছে। এই ঘটনায় অপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তির আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী থেকে কলকাতার পুলিশ কমিশনার।