আরও পড়ুন: মধ্যপ্রদেশে ৪২ জন ছাত্র নিয়ে ১২ ফুট উঁচু সেতু থেকে নদীতে ছিটকে পড়ল স্কুলবাস! হাহাকার
তদন্তের পরে জানা যায়, ডিজিটাল প্রতারণা নয় একদম অন্য কায়দায় টাকা উধাও! কী ভাবে যোগসূত্র পাওয়া যাবে তা অন্বেষণ করা অবশ্যই চ্যালেঞ্জ ছিল পুলিশের কাছে৷ তবে সে অধরাকেই ধরে ফেলল বাগুইআটি থানার পুলিশ। দুই প্রবীণ নাগরিক ফিরে পেলেন টাকা। রবিবার ভুক্তভুগী উর্মিলা দেবীকে ১৯ লাখ ১৯ হাজার ২৭ টাকা এবং ভুক্তভোগী মনিমালা ঘোষালকে প্রায় ১৮ লাখ ৫৪ হাজার ৪০৮ টাকা হাতে তুলে দিল বাগুইআটি থানার পুলিশ৷
advertisement
আরও পড়ুন: হাওড়া ময়দান থেকে Sector V রুটে বাড়ছে মেট্রো! আরও রাত পর্যন্ত পরিষেবা মিলবে গ্রিন লাইনে
কী ভাবে ব্যাঙ্কের বই থেকে উধাও হল টাকা? কে বা কারা এর সঙ্গে জড়িত তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে পুলিশ৷ সর্ষের ভেতরেই কী লুকিয়ে রয়েছে ভুত অর্থাৎ এই ব্যাঙ্কের ভেতরেই কী অভিযুক্ত লুকিয়ে? না কি পুরো ঘটনার সঙ্গে বাইরের কেউ জড়িত তা এখনও জানা যায়নি। প্রতারক এখনও অধরা৷ তবে টাকা হাতে পেয়ে খুশি দুই বৃদ্ধার পরিবার।
ইদানিং সময়ে অর্থাৎ ডিজিটাল যুগে নিত্যদিনের আতঙ্ক ডিজিটাল অ্যারেস্ট কিন্তু এই দুই বৃদ্ধার কাছে কোনও রকম কোনও ওটিপি বা প্রতারকদের কল আসেনি। ব্যাঙ্কে জমানো টাকার অঙ্ক না মিলতেই চিন্তায় পড়ে দুই প্রবীণ নাগরিকের পরিবার। পুলিশের তদন্তে সবরকম সাহায্য করে ব্যাঙ্কটি। অবশেষ উদ্ধার বিশাল অঙ্কের টাকা।
