প্রচারে যা যা থাকবে –
১. মহিলাদের সামগ্রিক উন্নয়নে কিছু করেনি বিজেপি সরকার
২. মহিলা বিদ্বেষী কেন্দ্রীয় সরকার।
৩. ভোটের কাজে মহিলাদের শুধু ব্যবহার করে বিজেপি।
৪. সাধারণ গ্যাস সিলিন্ডার নিয়ে নাভিশ্বাস উঠছে মহিলাদের
৫. মহিলাদের সম্মান দেয়না বিজেপি, যা মমতা বন্দোপাধ্যায় দেন।
৬. ভোট দেখে মহিলাদের জন্য প্রকল্প ঘোষণা করেন না মুখ্যমন্ত্রী
advertisement
৭. আজ ২২ ডিসেম্বর থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা ৪৫ দিন কর্মসূচি চলবে মহিলা তৃণমূলের
৮. প্রতিটা ব্লকে ছোট ছোট মিছিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যার নাম চলো পাল্টাই মিছিল।
সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের মহিলা শাখার প্রেসিডেন্ট চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য এবং চেয়ারপার্সন মালা রায় ৪৫ দিনের একটি কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করেন। একের পর এক পাড়ায় বৈঠক কর্মসূচির মাধ্যমে রাজ্যের সমস্ত প্রান্তের মহিলাদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করা এবং রাজনীতিতে আগ্রহী মহিলাদের পথ প্রদর্শন করার উদ্দেশ্যেই এই কর্মসূচি পালন করা হবে।এই কর্মসূচি আজ ২২ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে এবং ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে।
আরও পড়ুন: আরও একটা পুলওয়ামা করার চেষ্টা? কাশ্মীরে শহিদ ৫ জওয়ান, এখনও চলছে গুলির লড়াই
এই স্বতন্ত্র উদ্যোগের মাধ্যমে মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রীরা বাংলার বিভিন্ন জেলার মহিলাদের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করবেন। তৃণমূলের তরফে জানানো হয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের মহিলাদের উন্নয়নে অসংখ্য পদক্ষেপ করেছেন। তাঁর অনুপ্রেরণাতেই এই কর্মসূচি পালন করা হবে।নেতৃত্বের দাবি, এই কর্মসূচির মাধ্যমে বাংলার নারীশক্তির সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূল কংগ্রেসের এত দিনের সম্পর্ক আরও মজবুত হবে।
আরও পড়ুন: ফের DA বাড়ালেন মমতা! বড় দিনের আগে রাজ্য সরকারি কর্মীদের বড় উপহার, কবে থেকে চালু নতুন নিয়ম?
তৃণমূলের আশা, এই কর্মসূচির মাধ্যমে রাজ্য জুড়ে আরও ৫০,০০০ -এরও বেশি মহিলা দলে যোগ দেবেন। রাজনীতিতে মহিলাদের আরও বেশি অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতেই এই আয়োজন। যেখানে বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলি থেকে রোজ মহিলাদের প্রতি ঘটে যাওয়া অপরাধের রিপোর্ট আসে, সেখানে বাংলা মহিলাদের জন্য কীভাবে এতটা সুরক্ষিত হয়ে উঠল, তা তুলে ধরবে নারীকেন্দ্রিক এই রাজনৈতিক কর্মসূচি।