কেন্দ্র যথাযথ জবাব না দিলে আগামী ১ তারিখ থেকে ফের রাস্তায় নামা হবে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাস্তায় নামবেন। সূত্রের খবর, এই আন্দোলন করার জন্য সব বিধায়ক তার এলাকার ব্লক ভিত্তিক বঞ্চিতদের তালিকা তৈরি করছেন তা নিয়ে আন্দোলন হবে। দীপাবলি মিটতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঝাঁপিয়ে পড়বেন। এর পাশাপাশি শান্তিনিকেতন হেরিটেজ প্লাক নিয়ে সাংসদদেরকে বেশি করে সরব হতে বলা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ঠিক রাত বারোটা, এল একটি ফোন, বদলে গেল সব! হঠাৎ কার ‘কথায়’ গ্রেফতার জ্যোতিপ্রিয়?
বীরভূমে এই বিষয়ে আন্দোলন হবে। সাংসদরা কেন্দ্রের কাছে এই বিষয়ে সরব হতে বলা হয়েছে। ভার্চুয়াল মাধ্যমে দুর্গাপুজোর উদ্বোধনের সময় তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, ১০০ দিনের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে কেন্দ্র। আবাস যোজনায় বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। রাস্তা নির্মাণের টাকা আসেনি। বাংলাকে ভাতে মারার চক্রান্ত চলছে। ১০০ দিনের প্রকল্পে টাকা কেন্দ্রকে দিতেই হবে। না হলে আন্দোলন বড় জায়গায় নিয়ে যাব। স্বভাবতই, কেন্দ্রকে দেওয়া ‘সময়সীমা’ শেষ হতে হাতে আর পাঁচ দিন।
আরও পড়ুন: অকালেই সব শেষ, চিকিৎসা করতে-করতেই ডেঙ্গিতে মৃত্যু SSKM-এর তরুণ চিকিৎসকের!
এর মধ্যে প্রাপ্য না এলে তৃণমূল আন্দোলনমুখী হবে, তা নেতাদের কথায় স্পষ্ট। ১০০ দিনের কাজ করে পারিশ্রমিক না পাওয়া মানুষদের নিয়ে ফের দিল্লি অভিযান হবে বলে দলীয় সূত্রে খবর। এছাড়াও কলকাতা ও জেলাভিত্তিক আরও একাধিক কর্মসূচি তৃণমূল নিতে চলেছে। উৎসবের দিনগুলিকে বাদ রেখে কর্মসূচির নির্ঘণ্ট সাজাচ্ছেন নেতারা। দলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, ‘কর্মসূচির রূপরেখা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় চূড়ান্ত করবেন। আমরা মানুষের কাছে গিয়ে স্ববিস্তারে কেন্দ্রের বঞ্চনার কথা তুলে ধরব। আর বিজেপির বিমাতৃসুলভ আচরণের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক কর্মসূচি চলবে।’
আবীর ঘোষাল