আরও পড়ুন : 'এটা তাদেরকে সইতে হবে...', কোন প্রসঙ্গে সুর চড়ালেন দিলীপ ঘোষ?
মঙ্গলবার নজরুল মঞ্চের অনুষ্ঠান থেকে নাম না করে দলের একাংশকে তীব্র কটাক্ষ করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। তিনি বলেন, "রাজনীতি করে খাওয়ার জায়গা নয়। এটা সেবা করার জায়গা।পুরসভা ও পঞ্চায়েত মনিটরিং করব। মানুষের কাজ না হলে আপনারা দায়ী থাকবেন। লোককে পরিষেবা দিতে হবে।" এরপরই দলের রাজ্য কমিটি ঘোষণা করেন মমতা। একনজরে দেখে নেওয়া যাক, কে কোন দায়িত্ব পেলেন (TMC State Committee)।
advertisement
দলের মহাসচিব-পার্থ চট্টোপাধ্যায়
রাজ্য সভাপতি- সুব্রত বক্সি
সহ-সভাপতি- অমিত মিত্র
রাজ্যের মহিলা সভাপতি- চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য
উত্তর কলকাতা -- সুদীপ বন্দোপাধ্যায়
আরও পড়ুন : চন্দ্রিমাকে অর্থ ছাড়লেন মমতা! অনুমোদন রাজ্যপালের, মন্ত্রিসভায় আর কোন চমক?
রাজ্য কমিটির (TMC State Committee) সহ-সভাপতি – সৌগত রায়, ব্রাত্য বসু, দেব অর্থাৎ দীপক অধিকারী, শতাব্দী রায়, আবদুল করিম, ডেরেক ও ব্রায়েন-সহ অন্যান্যরা।
সাধারণ সম্পাদক- ফিরহাদ হাকিম, কুণাল ঘোষ, কাকলি ঘোষ দস্তিদার,শশী পাঁজা, প্রতিমা মণ্ডল, কৃষ্ণ কল্যাণী, রবি টুডু, তন্ময় ঘোষ ও অন্যান্যরা।
সাংস্কৃতিক কমিটির চেয়ারম্যান – রাজ চক্রবর্তী
মিডিয়া সেলের দায়িত্বে- কুণাল ঘোষ, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, ও অন্যান্যরা।
বেশ কয়েকটি জেলার সভাপতির নাম ঘোষণা করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বনগাঁ জেলার সভাপতি – গোপাল শেঠ
কৃষ্ণনগর উত্তরের সভাপতি- কল্লোল খান
বিক্ষুব্ধদের বিরুদ্ধেও এই মঞ্চ থেকে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দেন তৃণমূল নেত্রী। এদিন রাজ্য তৃণমূলের কমিটি ঘোষণার পাশাপাশি সংবাদমাধ্যম এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় দলের নেতাদের হুটহাট বিবৃতি দেওয়া নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন মমতা। তিনি বলেন, "যদি মনে করেন আপনি জিতে দলকে কৃতার্থ করেছেন, তাহলে আপনার জন্য দলের রাস্তা খোলা আছে।”