দেশজুড়ে কয়লার জোগানেই ব্যাপক ঘাটতি। ইসিএলের কয়লা খনিগুলিতে বন্যার জল ঢুকে বিপত্তি। আর এই কয়লার জোগানের ঘাটতিতেই রাজ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন একলাফে কমেছে ৫০ শতাংশ।
- এরাজ্যে বিদ্যুতের গড় চাহিদা দৈনিক ৪ হাজার মেগাওয়াটের কিছু বেশি
- বিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদন ও আমদানি মিলিয়ে জোগান ৪,২০০ মেগাওয়াট
- বর্তমানে উৎপাদন কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার মেগাওয়াট
advertisement
- দুর্গাপুজোর শুরুতে রাজ্যে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল প্রায় ৮ হাজার মেগাওয়াট
- দীপাবলিতে রাজ্যে বিদ্যুেতর চাহিদা পৌঁছবে ৬ হাজার মেগাওয়াটের কাছাকাছি
সমস্যার সমাধানে সোমবার জরুরি বৈঠক ডাকেন বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। বৈঠকে ঘাটতি মেটাতে বাইরের রাজ্য থেকে বিদ্যুৎ কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। কিন্তু দেশজুড়ে চলা কয়লা সংকটের জেরে বাইরের রাজ্য থেকে বিদ্যুৎ কেনাও এখন রীতিমতো সমস্যা। কারণ, ইউনিট পিছু ১০ টাকা খরচ করেও বাইরে থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করা রীতিমতো কঠিন হয়ে পড়ছে। আশ্বাস মিলছে বৃষ্টির পূর্বাভাসে।
বৃষ্টি হলে বিদ্যুতের চাহিদা কমার সম্ভাবনা। আর ছুটি শুরু হলেও চাহিদা কমবে। আপাতত এই ভরসাতেই বিদ্যুত দফতর।