TRENDING:

২৬ জানুয়ারি বড়সড় নাশকতার ছক! জঙ্গি সন্দেহে ধৃতদের জেরা করে চাঞ্চল্যকর তথ্য পেল STF

Last Updated:

ধৃতদের বিরুদ্ধে টেরোর ফান্ডিং করা, অস্ত্র জোগাড় করা-সহ একাধিক অভিযোগ আনা হয়েছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#অর্পিতা হাজরা, এক্সক্লুসিভ, কলকাতা: ২৬ জানুয়ারি, প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে বড়সড় নাশকতার ছক বানচাল করল কলকাতা পুলিশের এসটিএফ। গত শনিবারই কলকাতা পুলিশের এসটিএফের হাতে জঙ্গি সন্দেহে ধরা পড়ে সাদ্দাম ও সৈয়দ আহমেদ। তাঁদের মুখোমুখি জেরা করেই সামনে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। ২৬ জানুয়ারির আগে বড়সড় নাশকতা ছক কষেছিল ধৃত জঙ্গিরা!
advertisement

এসটিএফ সূত্রের খবর, ভিনরাজ্যের দুই গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক তথা ধর্মীয় ভাবে গুরুত্বপূর্ণ দুই ব্যক্তিকে এক্ষেত্রে টার্গেট করা হয়েছিল। তাঁদের উপর হামলার জন্য তৈরি হচ্ছিল ব্লু প্রিন্ট। এরাজ্য থেকে অস্ত্র জোগাড় করছিল সাদ্দাম ও সৈয়দ আহমেদ। বিভিন্ন জেলা থেকে শিক্ষিত যুবকদের জোগাড় করে তাদের মগজধোলাইয়ের কাজও করত সৈয়দরা।

আরও পড়ুন: একদিনে ২৫ জনের মৃত্যু! দেশের এই শহরে মৃত্যুঘণ্টা বাজাচ্ছে ঠান্ডা! সঙ্গীন অবস্থা কলকাতারও

advertisement

এছাড়াও, পাকিস্তান, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলির কিছু জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে কথা হত ধৃতদের। সোশ্যাল মিডিয়া মারফত  কথা বলত ধৃত জঙ্গিরা। এসটিএফের দাবি, যোগাযোগের সময় কোড ল্যাঙ্গুয়েজে ব্যবহার করত সাদ্দাম-সৈয়দরা।

এছাড়াও, সূত্রের খবর খিদিরপুরে কিছু লোকজনের সঙ্গে সৈয়দ-সাদ্দামের বৈঠকও হয়েছে। কাদের সঙ্গে এই বৈঠক হয়েছে, তা জানার চেষ্টা করছে এসটিএফ। ধৃতদের বিরুদ্ধে টেরোর ফান্ডিং করা, অস্ত্র জোগাড় করা-সহ একাধিক অভিযোগ আনা হয়েছে।

advertisement

আরও পড়ুন: জাতীয় পুরস্কারজয়ী বক্সারের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক, মারাত্মক পরিণতি মহিলার! শোরগোল কলকাতায়

জানা গিয়েছে, সইদ আহমেদ ও সাদ্দাম প্রায় চার বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্ধুত্ব। শিয়ালদহ সুরেন্দ্রনাথ কলেজ থেকে পড়াশোনা করে সৈয়দ। বছর চারেক আগে স্নাতকস্তরের পড়াশোনা শেষ করে। তারপর থেকেই পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে জমি প্রোমোটিং-এর ব্যবসা করত। দুই ভাই, এক বোন, মা-বাবাকে নিয়ে হাওড়ার কাজিপাড়া অঞ্চলে বসবাস করতেন সৈয়দ আহমেদ।

advertisement

অন্যদিকে, হাওড়া শিবপুরে বাসিন্দা সাদ্দাম আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে এম.টেক এর ছাত্র। দুই অভিযুক্ত পরিবারের দাবি, দুজনেই ভাল বন্ধু। এরকম সংগঠনের সঙ্গে যে তাঁরা যুক্ত এমন কথা তাঁদের জানা নেই। দুজনই শিক্ষিত, এলাকার ভাল ছেলে হিসাবেই পরিচিত।

এসটিএফ অধিকারিক সূত্রে খবর, কেন দুই গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ধর্মীয় ব্যক্তিদের টার্গেট করছিল সৈয়দ-সাদ্দামরা, এর পিছনে কী উদ্দেশ্য ছিল? এর পিছনে আর কারা জড়িত? নেপথ্যে বড় কোনও বড় মাথা হয়েছে কি না, তার উত্তর খুঁজছে কলকাতা পুলিশের এসটিএফ-এর গোয়েন্দারা।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
১৭ রাজ্য পাড়ি দিয়ে শান্তির বার্তা — স্কুটিতে একা অভিযানে বর্ধমানের শিক্ষিকা
আরও দেখুন

ARPITA HAZRA

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
২৬ জানুয়ারি বড়সড় নাশকতার ছক! জঙ্গি সন্দেহে ধৃতদের জেরা করে চাঞ্চল্যকর তথ্য পেল STF
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল