TRENDING:

Suvendu Adhikari | Karmatirtha: সরকারি 'কর্মতীর্থ' নাকি হয়ে উঠবে বোমা-বন্দুকের মজুতঘর! বিরাট আশঙ্কা প্রকাশ করে কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ দাবি শুভেন্দু অধিকারীর

Last Updated:

পোস্টের একেবারে শেষ অংশে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী লিখেছেন, ‘আমি মাননীয় সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী শ্রীমতী স্মৃতি ইরানি জিকে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আর্জি রাখছি। অনুরোধ করব, সংশ্লিষ্ট বিভাগের সদস্যদের একটি কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল যাতে উনি রাজ্যে পরিদর্শনের জন্য পাঠান এবং কেন্দ্রীয় তহবিলের অর্থ অন্য খাতে খরচ ও অপচয়ের বিষয়টি খতিয়ে দেখে CAG-এর দ্বারা একটি অডিট করানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেন’।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে নয়া অভিযোগের বোমা ফাটালেন শুভেন্দু অধিকারী। বাংলায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল পাঠানো এবং সিএজি অডিটের আর্জি জানিয়ে কেন্দ্রের সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির হস্তক্ষেপ চাইলেন শুভেন্দু। সোশ্যাল মিডিয়ায় শাসকদল ও সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়ে সরকারি নথি সহ সোশ্যাল মিডিয়ায় দীর্ঘ একটি পোস্ট লিখলেন তিনি৷
advertisement

শুভেন্দু অধিকারী লেখেন, ‘সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রকের মাল্টি-সেক্টোরাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের (এমএসডিপি) অধীনে বরাদ্দ করা কেন্দ্রীয় সরকারের তহবিল ব্যবহার করে পশ্চিমবঙ্গ সরকার ঘটা করে “কর্মতীর্থ” নাম দিয়ে রাজ্যে একটি প্রকল্প চালু করেছিল যেটি বর্তমানে ফ্লপ। এই প্রকল্পের অধীনে গোটা রাজ্য জুড়ে দোকান/স্টল তৈরি করা হয়েছে৷ যার ৮১০ টির কোনওটিতেই ক্রেতা নেই এবং সেগুলি বর্তমানে খালি পড়ে আছে, যার প্রমাণ নীচে দেওয়া চিঠিটি।’’

advertisement

বিরোধী দলনেতর দাবি, পরিকল্পনাহীন ভাবে কাজ করার জন্যই এই প্রকল্প এমন ভাবে ‘ফ্লপ’ হয়েছে৷ তাঁর দাবি, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উন্নয়নের কেন্দ্রীয় তহবিলের অর্থ থেকে নির্মিত দোকান/স্টলগুলি অবস্থানগত ভাবে জনবহুল নয়, এমন স্থানে বা শহরের বাইরে অথবা ব্যবসায়িক কাজের অযোগ্য জায়গায় তৈরি করা হয়েছে। সেই কারণেই এই স্টল বা দোকানগুলি কেউ নিতে চাইছে না বলে অভিযোগ শুভেন্দুর।

advertisement

আরও পড়ুন: আসছে এক্কেবারে নতুন ৭৫ টাকার কয়েন! নতুন সংসদ ভবন উদ্বোধনের দিন স্মরণীয় করতে অভিনব সিদ্ধান্ত!

এখানেই শেষ নয়৷ অভিযোগের ঝাঁঝ আরও এক দাগ বাড়িয়ে শুভেন্দু দাবি করেছেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী এখন এই খালি স্টল/দোকানগুলিকে প্রশাসনের মাধ্যমে স্থানীয় ক্লাব গুলিকে হস্তান্তর করার ফন্দি এঁটেছেন। স্টল/দোকানগুলি হস্তান্তরের কোনো নির্দিষ্ট নিয়মাবলি না থাকার দরুন প্রশাসন সেগুলি ‘আঞ্চলিক দল’ তৃণমূল ঘেঁষা ক্লাব গুলিকে নির্বাচিত করে তাঁদের হস্তান্তর করবে। যার সহজ অর্থ জায়গায় জায়গায় নতুন তৃণমূল পার্টি অফিস গজিয়ে উঠবে। সুতরাং, ব্যাপারটা এই দাঁড়ালো যে সংখ্যালঘু উন্নয়নের জন্য তহবিলের অর্থ দিয়ে নির্মাণ করা স্টল/দোকানগুলি শেষপর্যন্ত ‘আঞ্চলিক দল ‘ তৃণমূলের পার্টি অফিস বা বিভিন্ন সমাজবিরোধী কার্যকলাপের কেন্দ্র হয়ে উঠবে’।

advertisement

পোস্টের একেবারে শেষ অংশে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী লিখেছেন, ‘আমি মাননীয় সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী শ্রীমতী স্মৃতি ইরানি জিকে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আর্জি রাখছি। অনুরোধ করব, সংশ্লিষ্ট বিভাগের সদস্যদের একটি কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল যাতে উনি রাজ্যে পরিদর্শনের জন্য পাঠান এবং কেন্দ্রীয় তহবিলের অর্থ অন্য খাতে খরচ ও অপচয়ের বিষয়টি খতিয়ে দেখে CAG-এর দ্বারা একটি অডিট করানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেন’।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ী

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Suvendu Adhikari | Karmatirtha: সরকারি 'কর্মতীর্থ' নাকি হয়ে উঠবে বোমা-বন্দুকের মজুতঘর! বিরাট আশঙ্কা প্রকাশ করে কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ দাবি শুভেন্দু অধিকারীর
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল