শুভেন্দু তাঁর হ্যান্ডেলে লেখেন, “উত্তর সিকিমে মেঘ ভাঙা বৃষ্টি এবং পরবর্তীকালে তিস্তা নদীতে আকস্মিক বন্যার ফলে উত্তরবঙ্গের নীচের জেলাগুলিতে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে; কালিম্পং, দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি এবং কোচবিহার, বিশেষ করে সিকিমের সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।
advertisement
এমনকি পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, হুগলি, পুরুলিয়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, হাওড়া এবং পূর্ব মেদিনীপুরের বিস্তীর্ণ এলাকাগুলিও বন্যার জলে তলিয়ে গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আমি অনুরোধ করতে চাই যাতে প্রশাসন এই বিষয়ে সতর্ক হন এবং সক্রিয় পদ্ধতিতে কাজ করে বন্যা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করে।”
আরও পড়ুন : বাতের ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন…? তরতরিয়ে নামবে Uric Acid! এই বিশেষ ‘উপায়ে’ রুটি খেলেই ম্যাজিক
জল ছাড়ার বিষয়ে রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাকে dvc -র সঙ্গেও নিয়মিত যোগাযোগ রাখার আবেদন জানান শুভেন্দু অধিকারী। নবান্ন নয়, এখন রাজ্য সরকার চলছে ক্যামাক স্ট্রিট থেকে বলেও খোঁচা দেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম না করে দুর্নীতি থেকে নজর ঘোরাতেই এখন ধ্বংসাত্মক ও হিংস্র আন্দোলন করা হচ্ছে বলেও কটাক্ষ করেন শুভেন্দু।
শুভেন্দু অধিকারীর কথায়,’ উত্তর সিকিমে মেঘ ভাঙা বৃষ্টির কারণে কালিম্পং, দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার-সহ সিকিমের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত।’ তাই অবিলম্বে বন্যা পরিস্থিতির কারণে অসহায় মানুষদের সুরাহা দেওয়ার বিষয় রাজ্য সরকারকে প্রয়োজনীয় নজর নেওয়ার দাবি জানান বিরোধী দলনেতা।
উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি টানা বৃষ্টির জেরে পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পূর্ব বর্ধমান, হাওড়া, হুগলি, বীরভূম-সহ একাধিক জেলা কার্যত জলের তলায়। এই পরিস্থিতিতে জলবন্দি মানুষদের সুরাহা দিতে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিও রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাকে জানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ী