তবে, রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, বাণিজ্যিক ক্ষেত্র ও শিল্প ক্ষেত্রে এই স্মার্ট মিটার বসানোর নির্দেশিকা কার্যকরী থাকবে।
ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎমন্ত্রী সবকটি রাজ্যকে স্বল্প সময় বেঁধে দিয়েছেন স্মার্ট মিটার নিয়ে বসানোর জন্য। সম্প্রতি, স্মার্ট মিটার জাতীয় কর্মসূচি নামক একটি কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে। সেই কর্মসূচির মাধ্যমে সারাদেশে ঐতিহ্যবাহী বিদ্যুৎ মিটারগুলিকে স্মার্ট মিটার দিয়ে প্রতিস্থাপন করার লক্ষ্য পূরণ করতে চাইছে কেন্দ্রীয় সরকার।
advertisement
আরও পড়ুন: IAS – IPS স্তরে বিরাট রদবদল রাজ্যের! চার মাসের মধ্যেই আবার সিপি বদলাল ব্যারাকপুরে
ডোমেস্টিক ক্ষেত্র অর্থাৎ সাধারণ মানুষের বাড়িতে স্মার্ট মিটার বসানোর কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে৷ তবে এরপর থেকে সেই নির্দেশ আর কার্যকরী হবে না।
যে স্মার্ট মিটার গুলি বসানো হয়েছে সেগুলিও তুলে নিয়ে পুরনো পদ্ধতিতেই ফিরে যাওয়া হবে বাড়িতে বাড়িতে। নবান্নের তরফে শীঘ্রই এই সংক্রান্ত নির্দেশিকা জারি করা হবে বলে জানা গিয়েছে।
বিদ্যুৎ দফতর সূত্রে খবর, প্রায় ১ লক্ষ ৬০ হাজার স্মার্ট মিটার গোটা বাংলা জুড়ে লাগানো হয়েছিল। যার মধ্যে প্রায় ৬৫ শতাংশই লাগানো হয় গৃহস্থ বাড়িতে। বাকি ৩৫ শতাংশ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে বসানো হয়েছিল।
সূত্রের খবর, বারাসাতের চাঁপাডালি মোড়ে এই স্মার্ট মিটার নিয়ে ওঠা অভিযোগ চলে যায় খোদ মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে। তারপরই মুখ্যমন্ত্রী বিদ্যুৎ দফতরকে এই বিজ্ঞপ্তি জারি করার নির্দেশ দেন বলে জানা যাচ্ছে।